scorecardresearch
 

BJP-তে ঢোকার লাইনে দাঁড়িয়ে ৪১ তৃণমূল বিধায়ক, বিস্ফোরক কৈলাস

কয়েকদিন আগেই রাজ্যর মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক দাবি করেছিলেন,বিজেপির ৬-৭ জন তাদের দলে যোগ দেবেন। এবার তারই পাল্টা দিলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তৃণমূলের ৪১ জন বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে দাবি করেছেন তিনি।

Advertisement
বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। ফাইল ছবি বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • বিজেপিতে যোগ দিতে তৈরি ৪১ বিধায়ক
  • বিস্ফোরক দাবি কৈলাসের
  • গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল

কয়েকদিন আগেই রাজ্যর মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক দাবি করেছিলেন, বিজেপির ৬-৭ জন তাদের দলে যোগ দেবেন। এবার তারই পাল্টা দিলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তৃণমূলের ৪১ জন বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে দাবি করেছেন তিনি।

কী বলেছেন কৈলাস

ইন্দোরে কৈলাস বলেন, আমাদের কাছে ৪১ জন তৃণমূল বিধায়কের তালিকা আছে, যারা বিজেপিতে যোগ দিতে চান। এখন আমরা দেখছি আমাদের দলের জন্য এই বিধায়কদের মধ্যে কারা ঠিক আছে। যাদের ভাবমূর্তি খারাপ রয়েছে তাদের দলে নেওয়া হবে না।

আরও পড়ুন, বিস্ফোরক জ্যোতিপ্রিয়! বললেন, 'খুব শীঘ্রই তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন ৬-৭ জন সাংসদ'

প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগেই জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক দাবি করেন, আমার এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে যে, আগামী চার-পাঁচ মাস শুভেন্দু আদৌ বিজেপিতে থাকবেন কি না। উনি হয়তো নিজের আখের গুছিয়ে বিজেপি ছেড়ে দেবেন। একটি লোকও ভারতীয় জনতা পার্টিতে থাকবে না। আমি বলছি, ৬ থেকে ৭ জন সাংসদ খুব শিগগিরই তৃণমূলে যোগ দেবে। মে মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে এরা তৃণমূলে চলে আসবে। এবং আমাদের দল থেকে যে কজন বিধায়ক বিজেপিতে গিয়েছিল, সে ক'জনও লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তাঁরাও ইতিমধ্যে বলতে শুরু করেছেন, যে আমাদের একটু জায়গা করে দিন। ভুল হয়েছে, আমরা আবার ফিরে আসতে চাই।'

বাড়ছে জল্পনা

ডিসেম্বরের শেষ দিকে শুভেন্দুর সঙ্গে প্রচুর নেতা তৃণমূল ছেড়েছিলেন। তখনই গেরুয়া শিবিরের  নেতারা জানিয়েছিলেন, আরও অনেক তৃণমূল বিধায়ক লাইনে রয়েছে। ইতিমধ্যে একের পর এক তৃণমূল বিধায়ক ও নেতা ফের বেসুরো হতে শুরু করেছেন।  বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবস্থান এখনও স্পষ্ট নয়। গতকাল ফেসবুক পোস্টে জল্পনা বাড়িয়েছেন শতাব্দী রায়ও। চলতি মাসের শেষে রাজ্যের আসার কথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সেইসময়েও একটা দলবদলের জল্পনা রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তবে তৃণমূল ও বিজেপির কেউই প্রতিপক্ষের এমন মন্তব্যকে গুরুত্ব দিতে রাজি হয়নি। আর মাত্র কয়েকমাস বাকি রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের ডঙ্কা বাজতে। তার আগেই প্রচারের দামাম বাজিয়ে তুলেছে বাংলার রাজনৈতিক দলগুলি।

Advertisement

Advertisement