scorecardresearch
 

বর্ধমানে বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেস সংঘর্ষ, ঘটনাস্থলে পুলিশের লাঠিচার্জ

নির্বাচন পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চননগর রথতলা এলাকা। জানা গেছে বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেসের এই সংঘর্ষে দু'পক্ষেরই বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে স্থানীয় পুলিশ। পরিস্থিতি এতটাই হাতের বাইরে চলে যায় যে তাঁদের বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জও করতে হয়।

Advertisement
তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপি (ছবিটি প্রতীকি) তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপি (ছবিটি প্রতীকি)
হাইলাইটস
  • পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চননগর রথতলা বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষ
  • এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন
  • ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে লাঠিচার্জ করে

নির্বাচন পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চননগর রথতলা এলাকা। জানা গেছে বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেসের এই সংঘর্ষে দু'পক্ষেরই বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে স্থানীয় পুলিশ। পরিস্থিতি এতটাই হাতের বাইরে চলে যায় যে তাঁদের বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জও করতে হয়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।

বিজেপির অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী খোকন দাসের অনুগামীরা তাঁদের কর্মীদের মারধর করেন এবং এজেন্টের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। সঙ্গে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে চারটে মোটরবাইকও। এরপরই বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। 

জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে মোটরবাইক (নিজস্ব চিত্র)

স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী খোকন দাসের অনুগামীরা দুই বিজেপি কর্মীকে মারধর করে এবং তাঁদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এরপরই বিজেপি কর্মীরাও পালটা তেড়ে আসে। তারা স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয় এবং একটা ক্লাবে ভাঙচুর করে। সেইসঙ্গে চারটে মোটরবাইকও পুড়িয়ে দেওয়া হয়। সঙ্গে ভেঙে দেওয়া হয় আরও একটা মোটর বাইক।

এরপরই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশবাহিনী। হাজির হন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কল্যাণ সিংহ রায়, ডিএসপি হেড কোয়ার্টার, এসডিপিও এবং বর্ধমান থানার আইসি। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গেলে, তাঁরা লাঠি চালাতে বাধ্য হন। চলে ধরপাকড়ও। জানা গেছে, স্থানীয় INTUC নেতা ইফতিকার আহমেদ সহ বেশ কয়েকজনকে পুলিশ আটক করেছে। 

Advertisement