scorecardresearch
 

মাঝে এক সপ্তাহের পার্থক্য, আজ ডুমুরজলায় পালটা সভা তৃণমূলের

মাঝে ঠিক ১ সপ্তাহের পার্থক্য। ডুমুরজলায় (Dumurjala) এবার বিজেপির (BJP) পালটা সভা তৃণমূলের (TMC)। আজ রবিবার ডুমুরজলায় সভা করতে চলেছে তৃণমূল। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। ইতিমধ্যেই সভাস্থল পরিদর্শন করেছেন হাওড়ায় তৃণমূলের শীর্ষ নেতা রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ রায় (Arup Roy)। ছিলেন হাওড়া সদর তৃণমূলের সভাপতি ভাস্কর ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। সভায় প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জমায়েত হবে বলে মনে করছ তৃণমূল।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • বিজেপির পালটা সভা তৃণমূলের
  • কেন্দ্রীয় কৃষক বিল প্রত্যাহারের দাবিতে সভা
  • ডুমুরজলায় ৫০ হাজার মানুষের জমাতেত হবে বলে দাবি


মাঝে ঠিক ১ সপ্তাহের পার্থক্য। ডুমুরজলায় (Dumurjala) এবার বিজেপির (BJP) পালটা সভা তৃণমূলের (TMC)। আজ রবিবার ডুমুরজলায় সভা করতে চলেছে তৃণমূল। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। ইতিমধ্যেই সভাস্থল পরিদর্শন করেছেন হাওড়ায় তৃণমূলের শীর্ষ নেতা রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ রায় (Arup Roy)। ছিলেন হাওড়া সদর তৃণমূলের সভাপতি ভাস্কর ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। সভায় প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জমায়েত হবে বলে মনে করছ তৃণমূল। এই প্রসঙ্গে ভাস্কর ভট্টাচার্য বলেন, "কেন্দ্রের কৃষক বিরোধী বিলের প্রতিবাদে তৃণমূল কংগ্রেসের আহ্বানে হাওড়ার ডুমুরজলা ময়দানে এই ঐতিহাসিক জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। অরূপ রায়ের নেতৃত্বে হবে সভা। দলের সাংসদ, বিধায়ক, জেলা নেতৃত্ব সকলেই সভায় উপস্থিত থাকবেন। কেন্দ্রের কৃষি বিল প্রত্যাহারের দাবিতেই এই সভা ডাকা হয়েছে। আমাদের টার্গেট সভায় প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জমায়েত। তবে আমরা আশা করছি সেই লক্ষ্যমাত্রাও ছাড়িয়ে যাবে।"

অন্যদিকে হাওড়ার দলের সংগঠন মজবুত রয়েছে বলেই কার্যত দাবি করেন ভাস্কর ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, "হাওড়ায় আমাদের দল দুর্ভেদ্য দুর্গ। ১৯৯৮ সাল থেকেই হাওড়ায় আমরা শক্তিশালী। ২০২১ সালের নির্বাচনে হাওড়া থেকে সবকটি আসন জিতে আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপহার দেব।"

তবে ভাস্করবাবু এমন দাবি করলেও রাজনৈতিক মহল মনে করছে সাম্প্রতিককালের কয়েকটি ঘটনা হাওড়ার তৃণমূলের অন্দরের ফাটল প্রকাশ্যে এনে দিয়েছ। যার অন্যতম উদাহরণ, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, বৈশালী ডালমিয়া, রথীন চক্রবর্তীর মতো নেতা নেত্রীদের বিজেপিতে যোগদান। প্রসঙ্গত গেরুয়া শিবিরে যোগদানের পর গত রবিবারই ডুমুরজমায় প্রথমবার বিজেপির মঞ্চে উপস্থিত হন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। সভা মঞ্চ থেকে রাজ্যে পরিবর্তনের ডাক দেন রাজীব। স্লোগান তোলেন "চলুন পাল্টাই"। নাম না করে তৃণমূলকে নিশানা করে রাজীব বলেন, "যখন কেউ ওই দলে যোগ দেন তখন বলা হয় উন্নয়নের জন্য যোগদান, কিন্তু যখন কেউ ওই দল ছেড়ে অন্য দলে যান তখন বলা হয় গদ্দার। এর বিচার মানুষ করবেন। আপনারা যত অপশব্দ প্রয়োগ করবেন তত আমাদের ওপরে আশীর্বাদ আসবে, জেদ বাড়বে, সাহস বাড়বে।" রাজীব বলেন, "২০২১-এ সারা বাংলায় পদ্মফুল ফুটবে, এটা আমাদের শপথ, এটা আমাদের চ্যালেঞ্জ।" এবার দেখার এদিনের সভায় রাজীব তথা বিজেপিকে কী ভাষায় জবাব দেয় তৃণমূল।

Advertisement


 

Advertisement