scorecardresearch
 

রাজ্যে একদিনে আড়াই হাজার পার! মারাত্মক হারে ছড়াচ্ছে করোনা

বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২,৭৮৩। এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাংলায় বেড়ে হল ৬,০২,৮০৭। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনা সক্রিয় রয়েছে ১৬,১০৯ জনের দেহে। প্রসঙ্গত এদিন দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমবারের মতো ১ লক্ষ ২৫ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। যা এখনও পর্যন্ত রেকর্ড বলা যায়।

Advertisement
বাড়ছে করোনা। ফাইল ছবি বাড়ছে করোনা। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • রাজ্যে একদিনে আড়াই হাজার পার
  • মারাত্মক হারে ছড়াচ্ছে করোনা
  • করোনা পরিস্থিতি ঘিরে উদ্বেগ

বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২,৭৮৩। এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাংলায় বেড়ে হল ৬,০২,৮০৭। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনা সক্রিয় রয়েছে ১৬,১০৯ জনের দেহে। প্রসঙ্গত এদিন দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমবারের মতো ১ লক্ষ ২৫ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। যা এখনও পর্যন্ত রেকর্ড বলা যায়।

বাংলায় বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা

তারমধ্যে শুধু মাত্র মহারাষ্ট্রেই আক্রান্তের সংখ্যা ৫৯,৯০৭ জন। পাশাপাশি ছত্তীসগঢ়ে ১০,৩১০ জন, কর্ণাটকে ৬,৯৭৬ জন, উত্তরপ্রদেশে ৬,০২৩ জন, দিল্লিতে ৫,৫০৬ জন, মধ্যপ্রদেশে ৪,০৪৩ জন, গুজরাটে ৩,৫৭৫ জন, কেরলে ৩, ৫০২ জন, তামিলনাডুতে ৩,৯৮৬ জন করোনা আক্রান্ত। 

আরও পড়ুন, খারাপ পরিস্থিতি! রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ২ হাজার পার

ছত্তীসগঢ়ের রায়পুরে আগামী ৯ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত ফের সম্পূর্ণ লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দেশের আরও বেশকয়েকটি জায়গায় নাইট কারফিউ এবং অন্যান্য কড়াকড়ি বাড়ানো হয়েছে। মূলত ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে মহারাষ্ট্রে করোনা প্রকোপ ফের বাড়তে থাকে। ১০ হাজারের কম সংক্রমণ থাকা মহারাষ্ট্রে এখন দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। করোনা দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাব পড়েছে বাকি রাজ্যগুলিতেও। সেখানে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। ক্রমশ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় বিভিন্ন জায়গায় জারি হচ্ছে নাইট কার্ফু। কোথাও নিয়ম আরও কঠোর করা হচ্ছে। প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হওয়ার মানা করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী ৪ সপ্তাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

আতঙ্ক বাড়াচ্ছে করোনা 

ইতিমধ্যে কিছু জায়গায় ভ্যাকসিন নিয়ে ঘাটতির অভিযোগ এসেছে। দিন কয়েক আগেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ বলেন, মূলত দুটি কথা মাথায় রেখে ভ্যাকসিন বণ্টন করা হচ্ছে। প্রথমটি মৃত্যু সংস্থা কমানো ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সুরক্ষিত করা। যাদের প্রয়োজন তাদরেই টিকা দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে মহারাষ্ট্র সবার উপরে। কিন্তু মৃত্যু সংখ্যার নিরিখে কেন্দ্রকে ভাবাচ্ছে পঞ্জাব ও ছত্তিশগড়। যে ভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে তা নিয়ে রীতিমতো বাড়ছে উদ্বেগ।

Advertisement

Advertisement