scorecardresearch
 

Protect From Monsoon Illness: বর্ষায় ১১টি বিপজ্জনক রোগের প্রকোপ, বাঁচার উপায় এই ভেষজে

How To Prevent Monsoon Illness: বর্ষায় হওয়া রোগগুলি ঘরে বসেই নিরাময় করা যায়। প্রতিদিন রসুন খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারেন এবং এই রোগগুলি এড়িয়ে চলতে পারেন।

Advertisement

Herb For Monsoon Disease: বৃষ্টির কারণে প্রচণ্ড গরম থেকে স্বস্তি পেয়েছে মানুষ। কিন্তু এর সঙ্গে কিছু বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকিও বেড়েছে। আসলে, ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, মশা ইত্যাদি বর্ষাকালে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এগুলি বাড়ির ভিতরে এবং  বাইরে সব জায়গাতেই আপনাকে আক্রমণ করতে পারে।

বৃষ্টির কারণে ঘরের ভেতরে আর্দ্রতা চলে আসে বা বৃষ্টির জল  খাবার বা পানীয় সামগ্রীতে প্রবেশ করতে পারে। এই দূষিত জিনিস বা জীবাণু শরীরে প্রবেশ করলে প্রদাহ হয়, যা কাশি, জ্বর, সর্দির মতো বেশিরভাগ সমস্যা সৃষ্টি করে। আসুন জেনে নেওয়া যাক বর্ষায় যে ১১টি বিপজ্জনক রোগ হয় সেই সম্পর্কে।

 

আরও পড়ুন

বর্ষায় যে ১১টি রোগ হয়

  • ম্যালেরিয়া
  • ডেঙ্গু
  • চিকুনগুনিয়া
  • টাইফয়েড
  • কলেরা
  • লেপ্টোস্পাইরোসিস
  • জন্ডিস
  • পেট ব্যাথা, ডায়রিয়া ইত্যাদি
  • হেপাটাইটিস এ
  • ইনফ্লুয়েঞ্জা
  • সর্দি কাশি

ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে সুরক্ষা করা যেতে পারে
একটি গবেষণায়  স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে বর্ষাকালে শরীরের রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। এই কারণে, সংক্রমণ সহজেই ধরে ফেলে। কিন্তু এই রোগগুলি এড়ানো বেশ সহজ। আপনাকে অবশ্যই অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ভেষজ গ্রহণ করতে হবে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

প্রতিদিন রসুনের কোয়া চিবিয়ে খান
বর্ষায় যে সব সংক্রমণ ও রোগ হয় তা রসুন খেলে এড়ানো যায়। বেশ কিছু গবেষণায় এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী খাবারকে অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যের উৎস বলা হয়েছে, যা বিপজ্জনক জীবাণুকে মেরে ফেলে। আপনি এর কোয়া  খাবারে রাখতে পারেন বা সকালে কাঁচা খেতে পারেন।

 

Advertisement

 

আয়ুর্বেদও উপকারী বলে মনে করে
আয়ুর্বেদেও রসুনকে শরীরের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়েছে। এটি সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট প্রদাহ প্রতিরোধ করে এবং রক্ত ​​​​প্রবাহ উন্নত করে। তাই আপনি কোন চিন্তা ছাড়াই এটি খেতে পারেন।

Disclaimer: এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য। এটি কোনোভাবেই কোনো ওষুধ বা চিকিৎসার বিকল্প হতে পারে না। আরও বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

Advertisement