scorecardresearch
 

Habits That May Damage Your Childs : সোজা ব্রেনের ক্ষতি করে, অবশ্যই এই ৫ কাজ থেকে বিরত রাখুন সন্তানকে

আপনিও যদি চান আপনার সন্তান স্মার্ট ও বুদ্ধিমান হয়ে উঠুক এবং তার মানসিক বিকাশে কোনো বাধা না থাকুক, তাহলে আজ থেকেই আপনার সন্তানের অভ্যাসের প্রতি মনোযোগ দেওয়া শুরু করুন।

Advertisement
এই নিয়ম মানলে  সবেতেই স্মার্ট হবে সন্তান এই নিয়ম মানলে সবেতেই স্মার্ট হবে সন্তান

আপনার ব্রেনের অবস্থা এবং আপনার স্বাস্থ্য মূলত আপনার অভ্যাসের উপর নির্ভর করে। ভালো অভ্যাস গ্রহণ করলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকে কিন্তু ভুল ও খারাপ অভ্যাস গ্রহণ করলে তার নেতিবাচক প্রভাব আপনার স্বাস্থ্যেও দেখা যায়। আপনার মানসিক স্বাস্থ্যেও একই প্রভাব পড়ে।

শিশুদের কিছু অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস থাকলে তা তাদের মস্তিষ্কের ক্ষতি করতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন অভ্যাসের কারণে শিশুদের মস্তিষ্কের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

দীর্ঘ সময়ের জন্য অন্ধকারে বা কম আলোতে থাকা
কম আলোতে দীর্ঘ সময় থাকা  শরীরের স্বাভাবিক সার্কেডিয়ান ছন্দকে ব্যাহত করতে পারে এবং মেজাজ, ব্রেন  এবং সামগ্রিক মস্তিষ্কের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই প্রাকৃতিক আলোর সংস্পর্শে থাকা জরুরি। এটি সময়মতো ঘুমোতে এবং জেগে উঠতে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে।

আরও পড়ুন

নেতিবাচক জিনিস খুব বেশি শোনা
নেতিবাচক জিনিসের অত্যধিক সংস্পর্শ মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং উদ্বেগ, হতাশা এবং দুর্বল জ্ঞানীয় কার্যকারিতার দিকে পরিচালিত করতে পারে। সুষম খাবার খাওয়া এবং চাপযুক্ত জিনিস থেকে দূরে থাকা শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করতে পারে।

হেডফোনে উচ্চ ভলিউম
খুব উচ্চ ভলিউমে উচ্চস্বরে গান বা অন্য কোনো অডিও কন্টেন্ট শুনলে  কানের ভেতরের ক্ষতি হতে পারে। এতে কানের শ্রবণ ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে। আপনার শিশুকে হেডফোনের ব্যবহার কমাতে বলা উচিত এবং তাকে উচ্চস্বরে গান শোনা থেকে বিরত রাখতে হবে। এটি শিশুর কান ও মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে।

অত্যধিক স্ক্রিন টাইম
অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম, বিশেষ করে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং কম্পিউটারের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে, শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ, মনোযোগের সময় এবং জ্ঞানীয় কার্যকারিতার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। স্ক্রিন টাইম সীমিত করে এবং বাচ্চাদের অন্যান্য ক্রিয়াকলাপ করতে উৎসাহিত করে, আপনি তাদের মধ্যে সুস্থ মস্তিষ্কের অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন।

Advertisement

অত্যধিক মিষ্টি খাওয়া
অত্যধিক মিষ্টি  খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রায় ওঠানামা হতে পারে এবং প্রদাহ এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের কারণ হতে পারে। এটি মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। শিশুদের এমন খাবার দিন যাতে চিনি কম থাকে। এটি শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ এবং কার্যকারিতাকে উৎসাহিত করে।

Advertisement