scorecardresearch
 

Belly Fat Reduce Drink : দু'টি 'ম্যাজিক' ড্রিঙ্ক, পুজোর আগেই চর্বি ঝরে একেবারে স্লিম

বিশিষ্ট পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, আপনি যদি ওজন কমানোর বিষয়ে সিরিয়াস হন, তাহলে রাতে ঘুমানোর ২ ঘণ্টা আগে খাবার খান। কারণ খাবারের পরপরই ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। এছাড়াও, আপনাকে এমন কিছু পানীয় গ্রহণ (Weight Loss Drinks) করতে হবে যা ওজন কমাতে সহায়ক ভূমিকা নেয়।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • ২টি পানীয় কমাবে চর্বি
  • ফল পাবেন হাতেনাতে
  • জেনে নিন খাওয়ার উপায়

ওজন কমানো কোনও মানুষের কাছেই খুব একটা সহজ বিষয় নয়। এর জন্য করতে হয় কঠোর ডায়েট এবং ব্যায়াম। যদি দেখেন অনেক কিছু করেও পেট ও কোমরের চারপাশের মেদ কমছে না, তাহলে বুঝবেন ডেইলি লাইফস্টাইলে কিছু না কিছু নিশ্চয় ভুল আছে। খুব কম মানুষই জানেন, যে তাঁরা রাতের খাবারে আসলে ঠিক কী খাচ্ছেন? বা সেটিই তাঁদের ওজন বৃদ্ধির আসল কারণ কিনা? যদি রাতে হাই ক্যালোরি যুক্ত খাবার খান, তাহলে নিজের অজান্তেই বড় ভুল করছেন। আর তাতে বেড়ে যাচ্ছে পেটের চর্বিও।

এই ভুলের কারণে ওজন বেড়ে যায়
বিশিষ্ট পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, আপনি যদি ওজন কমানোর বিষয়ে সিরিয়াস হন, তাহলে রাতে ঘুমানোর ২ ঘণ্টা আগে খাবার খান। কারণ খাবারের পরপরই ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। এছাড়াও, আপনাকে এমন কিছু পানীয় গ্রহণ (Weight Loss Drinks) করতে হবে যা ওজন কমাতে সহায়ক ভূমিকা নেয়।

ওজন কমাতে রাতে এগুলি পান করতে পারেন (Weight Reduce Drink)
১. হলুদ দুধ (Turmeric Milk)

হলুদে অনেক ঔষধি গুণ পাওয়া যায়। তাই এই মশলা স্বাস্থ্যের পক্ষে বিশেষ উপকারী বলেও মনে করা হয়। এছাড়া দুধ হল একটি সুষম আহার। কারণ দুধে সমস্ত ধরণের পুষ্টগুণ পাওয়া যায়। আর এই দুধ ও হলুদ একসঙ্গে যুক্ত হলে ওজন কমাতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। তাই রাতে হলুদ মেশানো দুধ পান করতে পারেন।

২. মেথি চা (Fenugreek Tea)
আপনি যদি চর্বিহীন সমতল পেট পেতে চান, তাহলে রাতে মেথি চা খাওয়া শুরু করতে পারেন। কারণ রাতে বেশি খাওয়াদাওয়া হলে ভাল হজমপ্রক্রিয়ারও দরকার হয়। এক্ষেত্রে মেথি চা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি এক গ্লাস জলে এক চামচ মেথি মিশিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে সেটি ছেকে নিন এবং রাতে হালকা গরম করে খেয়ে নিন। কয়েকদিনের মধ্যেই এর প্রভাব দেখতে পাবেন। 

Advertisement

(Disclaimer : প্রতিবেদনটি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লেখা, প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

আরও পড়ুনব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ থেকে ইমিউনিটি বৃদ্ধি, এই ৩ আয়ুর্বেদিক জ্যুস অব্যর্থ

 

Advertisement