scorecardresearch
 

Siliguri Bengal Safari Park Tigress Cubs : আরও এক শাবকের জন্ম, বেঙ্গল সাফারি পার্কে বাড়ছে রয়্যাল বেঙ্গল

Siliguri Bengal Safari Park Royal Bengal: শিলিগুড়ির অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান বেঙ্গল সাফারি পার্ক। আর এই পার্কের মূল আকর্ষণ রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। আর পর্যটকদের জন্য এবার আরও খুশির খবর। সাদা বাঘিনী কিকা একটি শাবকের জন্ম দিয়েছে। সেটিকে ঘিরে এখন উচ্ছ্বাস পার্কে।

Advertisement
আরও এক শাবকের জন্ম, বেঙ্গল সাফারি পার্কে বাড়ছে রয়্যাল বেঙ্গল আরও এক শাবকের জন্ম, বেঙ্গল সাফারি পার্কে বাড়ছে রয়্যাল বেঙ্গল
হাইলাইটস
  • ১ শাবকের জন্ম দিল বাঘিনী কিকা
  • এখনও হয়নি লিঙ্গ নির্ধারণ
  • সর্বক্ষণ রয়েছে পর্যবেক্ষণে

Siliguri Bengal Safari Park Royal Bengal: বেঙ্গল সাফারি পার্কে ফের খুশির হাওয়া। পার্কে বাড়ল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা। এবার মা হল বাঘিনী শীলার সন্তান কিকা। বিশেষ করে কিকাই হল পার্কের একমাত্র সাদা বাঘ। পার্ক সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১২ জুলাই সাফারি পার্কে দুটি শাবকের জন্ম দিয়েছে কিকা। তার মধ্যে একটি মৃত ছিল বলে পার্ক সূত্রের খবর। তবে অন্যটি আপাতত সুস্থই রয়েছে।আপাতত নিজের সন্তানের বিশেষ খেয়াল রাখছে কিকা। সদ্যোজাতকে চোখের আড়াল করছে না।

চিকিৎসকরা কিকাকে নজরে নজরে রাখছেন। তবে এখনও কিকার সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ করা যায়নি। এখনই মা কিংবা সন্তান কারও কাছেই যাচ্ছেন না চিকিৎসকরা। মানুষের সংস্পর্শে আসলে সন্তানকে বর্জন করতে পারে রয়্যাল মা। সে কারণেই আপাতত কেউ ধারেকাছে ভিড়ছেন না।

সন্তান প্রসব হওয়ার পর বেঙ্গল সাফারি পার্কে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১১টি। বেঙ্গল সাফারি পার্কের সাফল্য এখন গোটা দেশের মধ্যে অগ্রণী। মাত্র ৭ বছরে বাঘের সংখ্যা যে হারে বেঙ্গল সাফারি পার্কে বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে কেন্দ্রীয় জু-অথরটির নজর কেড়েছে বেঙ্গল সাফারি পার্ক। রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক সংবাদমাধ্যমে পার্কে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

আরও পড়ুন

২০১৭ সালে শীলা ও স্নেহাশিস নামে দুটি বাঘকে সাফারি পার্কে আনা হয়েছিল। এরপরে স্নেহাশিস ও শীলা দম্পতি তিন শাবকের জন্ম দেয়। কিকা, রিকা ও ইকা। পরবর্তীতে ইকার মৃত্যু হয়। বাকি দুটি শাবক বড় হয়ে ওঠে। সেই সাদা বাঘ কিকাই এবার শাবকের জন্ম দিল। বর্তমানে কিকা ও তার শাবককে নাইট শেলটারে ২৪ ঘন্টা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তাঁকে পর্যটকদের কাছ থেকে দূরে রাখা হবে। তারপরে ধীরে ধীরে তাদের ছাড়া হবে। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা নজরদারি রাখা হচ্ছে।

 

Advertisement

Advertisement