scorecardresearch
 

Bajaj Pulsar 220f: বাজাজ Pulsar 220F আবার বাজারে, মাত্র ৫০০ টাকায় বুকিং শুরু

বাইকের দাম, নতুন Pulsar 220F-র দাম কত হবে তা এখনও জানা যায়নি। মনে করা হচ্ছে বাইকের দাম ১.৬০ লক্ষ টাকার মধ্যে হবে। তবে Autocar-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বাইকের দাম প্রায় ১.৩৫ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম) থেকে শুরু হতে পারে।

Advertisement
বাজাজ Pulsar 220F বাজাজ Pulsar 220F
হাইলাইটস
  • Bajaj Auto গত বছর Pulsar 220F বন্ধ করে দিয়েছিল
  • তবে এখন আবারও এই বাইকটি বাজার আনতে চাইছে তারা

বাজাজ পালসার (Bajaj Pulsar) প্রেমীদের জন্য সুখবর রয়েছে। দেশের শীর্ষ টু-হুইলার নির্মাতা বাজাজ অটো আবারও বাজারে তাদের বিখ্যাত বাইক Pulsar 220F লঞ্চ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। জানা যাচ্ছে, এই বাইকটির উৎপাদনও শুরু হয়েছে এবং খুব শীঘ্রই এটি আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে পুনরায় লঞ্চ করা হবে। কোম্পানি নতুন Bajaj Pulsar 220F-এ ছোটখাটো পরিবর্তন করতে পারে, যা নতুন ট্রেন্ডের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে করা হবে।

Bajaj Auto গত বছর Pulsar 220F বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে এখন আবারও এই বাইকটি বাজার আনতে চাইছে তারা। দেশের কয়েকটি ডিলারশিপে এই বাইকের বুকিংও শুরু হয়েছে। তাই আপনিও যদি Pulsar 220F-এর ভক্ত হন, তাহলে এটি আপনার জন্য আরও ভাল সুযোগ।

আরও পড়ুন: LIC Policy Link With PAN: সাসপেন্ড হতে পারে LIC পলিসি, PAN লিঙ্ক করা আছে তো?

৫০০ টাকায় বুকিং এবং এক সপ্তাহের মধ্যে ডেলিভারি:

দিল্লির একটি ডিলারশিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, Pulsar 220F এর বুকিং শুরু হয়েছে এবং এর জন্য বুকিং অ্যামাউন্ট হিসাবে ৫০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। ডিলারশিপ আরও জানিয়েছে যে বুকিংয়ের এক সপ্তাহের মধ্যে বাইকটির ডেলিভারি শুরু হবে।

বাইকের দাম, নতুন Pulsar 220F-র দাম কত হবে তা এখনও জানা যায়নি। মনে করা হচ্ছে বাইকের দাম ১.৬০ লক্ষ টাকার মধ্যে হবে। তবে Autocar-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বাইকের দাম প্রায় ১.৩৫ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম) থেকে শুরু হতে পারে। কোম্পানি যদি এই দামে এই বাইকটি লঞ্চ করে, তাহলে খুব বেশি হবে না। কারণ এই বাইকটি যখন শেষবার বন্ধ করা হয়েছিল, তখনও এর দাম ছিল কাছাকাছি।

Advertisement

ইঞ্জিনে কি কোনও পরিবর্তন হবে? 

নতুন Bajaj Pulsar 220F-এর ইঞ্জিনে বড় কোনও পরিবর্তন করার প্রয়োজন হবে না, কারণ এই বাইকটি যখন বন্ধ করা হয়েছিল তখন এটি BS6 ইঞ্জিন ছিল। যদিও এটি এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হবে। এই বাইকের ইঞ্জিনে ছোটখাটো পরিবর্তন করা যেতে পারে। এই বাইকটিতে কোম্পানি 220cc ক্ষমতার একটি ফুয়েল ইনজেক্টেড ইঞ্জিন ব্যবহার করেছে, যা 20.9hp শক্তি এবং 18.5Nm টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। এই মুহুর্তে যে ছবিগুলো সামনে এসেছে তা দেখে মনে হচ্ছে এর লুক এবং ডিজাইন অনেকাংশে আগের মডেলের মতোই হবে। যদিও এর গ্রাফিক্সে ছোটখাটো পরিবর্তন সম্ভব। বাইকটি ইতিমধ্যেই দেশের কিছু ডিলারশিপে আসা শুরু করেছে, তাই আশা করা হচ্ছে আগামী সপ্তাহে বাইকের দামও প্রকাশ করা হবে।

Advertisement