Car Mileage Improvement : গাড়ির মাইলেজ বাড়াতে কাজ দেবে এই ফর্মুলা, ট্রাই করতে পারেন

Car Mileage Improvement: জ্বালানির দাম নিয়ে সবাই নাজেহাল। কী করে তা কম হয় বা কম রাখা যায়, সে ভাবনায় জেরবার মানুষ। বিশেষ করে যাঁদের গাড়ি বা বাইক রয়েছে। আপনার গাড়িকে পাওয়ার দেয়, এমন জটিল মেকানিক্সে পারদর্শী না হয়েও ভাল মাইলেজ পাওয়ার সহজ উপায় রয়েছে। যাতে আপনি সেখানে থামার চেয়ে বেশিবার জ্বালানি পাম্পের পাশ দিয়ে গাড়ি চালাতে পারেন।

১. প্রেশার ঠিকঠাক রাখুন
সবথেকে ভাল টায়ার চাপের সঙ্গে গাড়ি চালানো আপনার গাড়ির জ্বালানির কাজে একটি বিশাল পার্থক্য করে। টায়ারের চাপ কম হওয়া মানে টায়ার এবং রাস্তার মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্র বেড়ে যাওয়া।

টায়ারের রাবার এবং রাস্তার মধ্যে ঘর্ষণ বেড়ে যায়। ফলে জ্বালানি খরচ বেশি হয়। অত্যধিক স্ফীত টায়ার মানে কম খরচ।

আরও পড়ুন: বামেদের দ্বিতীয় করার চেষ্টা হয়েছে: TMC-CPIM 'আঁতাত' নিয়ে দিলীপ

আরও পড়ুন: একগুচ্ছ পদে ইঞ্জিনিয়ার নিচ্ছে রেল, আকর্ষণীয় মাইনে, আবেদনের খুঁটিনাটি

আরও পড়ুন: পায়ে ফুটে উঠছে নীল শিরা, খুব সাবধান! গুরুতর সমস্যার লক্ষণ

আপনি এটা নিশ্চিত করুন যে টায়ার প্রস্তুতকারকের প্রস্তাবিত স্তরে রয়েছে। তাহলে আপনি ঠিক থাকবেন। এবং সপ্তাহে একবার তাদের পরীক্ষা করতে ভুলবেন না, তা সবসময় সকালে।

২. স্মুথ অপারেটর
গাড়ির নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে যতটা সম্ভব মসৃণ থাকুন। অ্যাক্সিলারেটর এবং ব্রেক প্যাডেলের সঙ্গে সম্মানের সঙ্গে আচরণ করুন!

রাফ ফাস্ট অ্যাক্সিলারেশন এবং হঠাৎ ব্রেক রাস্তায় আরও মজাদার হতে পারে কিন্তু আপনার গাড়ির জ্বালানির জন্য মানে মাইলেজের ক্ষতি করে।

৩. বড়সড় ট্রিপ
দুটি শর্ট বা সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ অনিবার্যভাবে সামান্য দীর্ঘ সময়ের চেয়ে বেশি জ্বালানী খরচ করবে। কারণ প্রতিবার ইঞ্জিন ক্র্যাঙ্ক করার সময় আপনার গাড়ি অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ করে।

মাইলেজ বেশি পাওয়ার জন্য আপনি যতটা সম্ভব বেশ কয়েকটা ট্রিপ একসঙ্গে করুন। বোনাস হিসেবে, আপনি ভ্রমণের সময়ও বাঁচাতে পারবেন।

৪. এটা বন্ধ রাখুন
একটি গাড়ির মাইলেজ বা জ্বালানির কাজ আরও ভাল পাওয়ার জন্য এটা চলাফেরার সময় বাতাসকে কীভাবে বিভাজিত করে, তার সঙ্গে অনেক সম্পর্ক রয়েছে। অন্য কথায়, এয়েরোডাইনামিক্স।

খোলা জানালা, এমনকী তা আংশিকভাবে খোলা থাকলেও, উচ্চ গতিতে মাইলেজের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এবং সে কারণ আপানার তেলের ট্যাঙ্ক দ্রুত খালি করে দিতে পারে।

এর পাশাপাশি, আপনি জানালা আপ এবং এয়ার কন্ডিশনার চালু করে আরও জ্বালানি সাশ্রয় করবেন।

৫. গিয়ারের ব্যবহার
ইঞ্জিন নকিং ছাড়াই সম্ভাব্য সর্বোচ্চ গিয়ার ব্যবহার করুন।

একটা গাড়ি অ্যাক্সালারেশনের সময় লোয়ার গিয়ারে বেশি জ্বালানি খরচ করে। ইঞ্জিন টানা না হলে থ্রটল চাপার পরিবর্তে নীচে নামান।

2,000 rpm (ডিজেলের জন্য 1,500 rpm) ওপরে চললে গতি এবং আর্থিক দিক থেকে সেরা ফল দেয়। ম্যানুয়াল শিফট-সহ অটোমেটিক, জ্বালানি বাঁচাতে কাজে লাগতে পারে।