scorecardresearch
 

করোনা সংক্রমণে লাগাম নেই, শেষ ২৪ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে মৃত ১১

উত্তরে শেষ চব্বিশ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে নতুন করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ২ হাজার ৩৩০। মৃত ১১। করোনা সংক্রমনের সংখ্যা কমছে না। পাল্লা দিয়ে সুস্থতার হার বাড়লেও সংক্রমিত সংখ্যা উত্তরোত্তর বেড়েই চলেছে। তবে আগের দিনের চেয়ে শেষ 24 ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে মৃতের সংখ্যা কিছুটা কমেছে।

Advertisement
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল-ফাইল চিত্র উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল-ফাইল চিত্র
হাইলাইটস
  • করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে
  • সুস্থতার হারও বেড়েছে আগের চেয়ে
  • শেষ ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুর সংখ্যা ১১

সংক্রমণে লাগাম নেই

উত্তরে শেষ চব্বিশ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে নতুন করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ২ হাজার ৩৩০। মৃত ১১। করোনা সংক্রমনের সংখ্যা কমছে না। পাল্লা দিয়ে সুস্থতার হার বাড়লেও সংক্রমিত সংখ্যা উত্তরোত্তর বেড়েই চলেছে। তবে আগের দিনের চেয়ে শেষ ২৪ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে মৃতের সংখ্যা কিছুটা কমেছে।

কত মৃত্যু কত আক্রান্ত

শেষ ২৪ ঘন্টায় পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, একদিনে আর জেলায় আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ৩৩০ জন। মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। 

কোথায় কারা ভর্তি ছিলেন

স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে মৃতদের মধ্যে সাতজন উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ৪ জন রায়গঞ্জ গভর্নমেন্ট কলেজ হাসপাতাল ভর্তি ছিলেন। 

উত্তরে কোনও জেলায় কত আক্রান্ত

এদের উত্তরের ৮ টি জেলায় ১২ হাজার ৩৩০ জন করোনা সংক্রামিত হয়েছেন বলে খবর মিলেছে। এর মধ্যে ৬৭ জন আলিপুরদুয়ারের, ২৭২ জন কোচবিহারে, ৪৯৬ জন দার্জিলিংয়ের, ২৫ জন কালিম্পং এর, ৩৮৯ জন জলপাইগুড়ির, ৩২১ জন উত্তর দিনাজপুরের, ৩০১ জন দক্ষিণ দিনাজপুরের, মালদাতে ৪৫৯ জন রয়েছেন।

সংক্রমণে পিছিয়ে নেই শিলিগুড়িও

শিলিগুড়ি পুর এলাকাতেই ৪০৫ জন সংক্রমিত হয়েছে। বাকি আক্রান্তরা জেলার বিভিন্ন অংশের বাসিন্দা। তবে শিলিগুড়িতে অন্য বিভিন্ন এলাকা, কিছু বিহার, উত্তর দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি জেলা সহ উত্তরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা রয়েছেন।

সাহায্য প্রার্থনা স্বাস্থ্য দফতরের

উত্তরের সরকারি হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ, নার্সিংহোমগুলি ভর্তি হয়ে গিয়েছে। কোথাও বেড ফাঁকা নেই। ফলে বাড়তি রোগী কোথায় যাবে তা নিয়ে তৈরি হয়েছে আশঙ্কা। ফলে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, বেসরকারি সংগঠন, ক্লাব, এনজিওগুলির কাছে বাড়তি বড় জায়গা থাকলে সেফ হোম তৈরির জন্য আবেদন জানানো হয়েছে। দার্জিলিংয়ের একটি ভিনটেজ রেস্তোরাঁ তাঁদের ডাইনিং হলকে সেফ হোমের জন্য ছেড়ে দিয়েছেন। এভাবেই সকলকে অতিমারী মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

Advertisement

 

Advertisement