scorecardresearch
 

Coachbehar Student Rape Case: মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে মদ খাইয়ে ধর্ষণ? কোচবিহারে চাঞ্চল্য

Coachbehar Student Rape Case: সরস্বতী পুজোর দিন ওই কিশোরী ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। এদিকে রাত হয়ে গেলেও সে বাড়ি ফিরে আসেনি। পরে নাবালিকা তার এক আত্মীয়কে ফোন করে। স্থানীয়রা নাবালিকাকে পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। নাবালিকাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

Advertisement
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে মদ খাইয়ে ধর্ষণ? কোচবিহারে চাঞ্চল্য মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে মদ খাইয়ে ধর্ষণ? কোচবিহারে চাঞ্চল্য

এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে নিয়ে গিয়ে জোর করে মদ খাইয়ে ধর্ষণের অভিযোগে উত্তাল কোচবিহারের ঘোকসাডাঙা। অভিযোগের তির স্থানীয় এক যুবকের দিকে। অভিযোগের ভিত্তিতে ওই যুবককে গ্রেফতার করেছে মাথাভাঙা থানার পুলিশ। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। অভিযুক্তের কড়া শাস্তির দাবিতে সরব এলাকাবাসী।  মাথাভাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সঞ্জিত বাড়ই সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অভিযোগের ভিত্তিতে পকসো ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

সরস্বতী পুজোর দিন ওই কিশোরী ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। এদিকে রাত হয়ে গেলেও সে বাড়ি ফিরে আসেনি। পরে নাবালিকা তার এক আত্মীয়কে ফোন করে। স্থানীয়রা নাবালিকাকে পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। নাবালিকাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

জানা যায়, এলাকার এক যুবক তাকে নিয়ে গিয়ে মদ খাইয়ে ধর্ষণ করে। এরপর ওই তাকে ফেলে পালিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার নাবালিকার মা ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ তদন্তে নেমে কিশোরীর মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে পরিবার।

আগের দিনই জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে এক দশম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যার ঘটনা সামনে আসে। ধূপগুড়ির গাদং হাইস্কুলের দশম শ্রেণিতে পড়ত সে। বুধবার সকাল থেকেই সরস্বতী পুজো নিয়ে ব্যস্ত ছিল। স্কুলের পুজোয় অংশও নেয়। পরে দুপুরে বাড়িতে ফিরে আসে। এদিন সকালেও বান্ধবীদের সঙ্গে বেশ খোশমেজাজেই ঘুরতে গিয়েছিল সে। কিন্তু সন্ধ্যায় গ্রামে সরস্বতী পুজোর অনুষ্ঠান ছিল। সেখানে ফের যাওয়ার বায়না ধরলে তার মা রাতে বাড়ির বাইরে যেতে দিতে বাধা দেয়। জানা গিয়েছে এরপরই ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয় সে। অনেক ডাকাডাকি করলেও উত্তর না মেলায় ভাঙা হয় দরজা। তারপর সেখানেই তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান পরিবারের লোকজন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ওই নাবালিকাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

Advertisement

 

Advertisement