scorecardresearch
 

বেসরকারি হাসপাতালের কোভিড বেড নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার

বেসরকারি হাসপাতাল (Private Hospital)-এর কোভিড বেড (Covid Bed) নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। সেখানকার কোভিড বেড ছেড়ে দেওয়া হবে। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর (Health Department)। তাদের দাবি, রাজ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমছে।

Advertisement
বেসরকারি হাসপাতালের কোভিড বেড নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য (প্রতীকি ছবি) বেসরকারি হাসপাতালের কোভিড বেড নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য (প্রতীকি ছবি)
হাইলাইটস
  • বেসরকারি হাসপাতালের কোভিড বেড় নিয়ে বড়সড়
  • সেখানকার কোভিড বেড ছেড়ে দেওয়া হবে
  • করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমছে

বেসরকারি হাসপাতাল (Private Hospital)-এর কোভিড বেড (Covid Bed) নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। সেখানকার কোভিড বেড ছেড়ে দেওয়া হবে। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর (Health Department)। তাদের দাবি, রাজ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমছে।

এই সিদ্ধান্তের কারণ
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য দফতর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তাদের দাবি, রাজ্যে এখন আগের থেকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কম। কমেছে করোনা অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা। তাই বেসরকারি হাসপাতালের কোভিড বেড (Covid Bed) নিয়ে এই সিদ্ধান্ত। দফায় দফায় এই কাজ করা হবে। রাজ্য ১৩টি বেসরকারি হাসপাতালের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে। এর ফলে অন্য রোগীদের চিকিৎসার আরও সুবিধা হবে বলে মনে করছে রাজ্য।

কে কে আছে সেই তালিকায়
ওই বেসরকারি হাসপাতালগুলির মধ্যে রয়েছে কেপিসি মেডিক্যাল কলেজ, চার্নক হাসপাতালে, নারায়ণা হাসপাতাল। এর মধ্যে কেপিসির ১০০টি সাধারণ বেড ছেড়ে দেওয়া হবে। অন্যিদকে, নারায়ণার ৭৪টি জেনারেল, ৬ আইসিইউ, হাওড়ার আইএলএস-এর ৩০টি সাধারণ এবং ২০টি আইসিইউ, চার্নকের ২৩টি জেনারেল, ২ আইসিইউ বেড রয়েছে। 

রাজ্য, কলকাতার করোনা-ছবি
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাজ্যে করোনার অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্য়া ২৫ হাজার ২৮০। অক্টোবরে যা ছিল ৩৬ হাজার ৮৮৬। আর কলকাতায় এখন প্রায় ৫ হাজার ৮০০ জন করোনা অ্যাক্টিভ রোগী রয়েছেন। অক্টোবরের শেষের দিকে যা ছিল প্রায় ৭ হাজার।

রাজ্যের আরও ব্যাখ্যা, সেপ্টেম্বেরের শেষ দিক থেকে রাজ্যে সংক্রমণের হার কমতে শুরু করেছে। আর তাই হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করাতে হবে, এমন রোগীর সংখ্যাও কমছে। এবং এর মাঝে রাজ্য নিজের পরিকাঠামো আগের থেকে অনেকটাই ভাল করে নিতে পেরেছে। তাই এই পদক্ষেপ। এর ফলে অন্যান্য রেগীদের আরও ভাল চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া যাবে। তবে ভবিষ্যতে আবার দরকার পড়লে সেগুলি নিয়ে নেওয়া হবে। আর সে জন্য তাদের তিন দিন সময় দেওয়া হবে।

Advertisement

এদিকে, কলকাতা এবং উত্তর ২৪ গরগণা জেলা চিন্তায় রেখেছে রাজ্যকে। এই দুই জেলায় করোনা রোগীর সংখ্যা সবথেকে বেশি।

Advertisement