scorecardresearch
 

Solar Storm : ভয়ঙ্কর বিপদের মুখে পৃথিবী, আজ সৌর ঝড়ে বন্ধ হতে পারে GPS-TV-স্যাটেলাইট

এই সোলার ফ্লেয়ারের (Solar flare) কারণে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন এবং তাপ অনেকটা বেড়ে যায়। যদিও এর ফলে পৃথিবীতে তাপ বাড়বে না, কিন্তু ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের উপর প্রভাব ফেলতে পারে ও সিগন্যাল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 

Advertisement
সৌর ঝড়ের আশঙ্কা সৌর ঝড়ের আশঙ্কা
হাইলাইটস
  • আজ সৌর ঝড়ের আশঙ্কা
  • সরাসরি প্রভাব পড়তে পারে পৃথিবীতে
  • বন্ধ হতে পারে সিগন্যাল

ফের সৌর ঝড়ের আশঙ্কা, যা সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে পৃথিবীতে। আজ মঙ্গলবার ১৯ জুলাই এই সৌর ঝড় আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে মহাকাশ আবহাওয়াবিদ Dr Tamitha Skov জানাচ্ছেন, সূর্য থেকে একটি সাপের মতো ফিলামেন্ট পৃথিবীতে আঘাত হানবে। এটি বেশকিছু স্যাটেলাইটকে প্রভাবিত করতে পারে। ব্যাহত হতে পারে জিপিএস, টিভি ও রেডিও সংযোগ। 

এই সোলার ফ্লেয়ারের (Solar flare) কারণে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন এবং তাপ অনেকটা বেড়ে যায়। যদিও এর ফলে পৃথিবীতে তাপ বাড়বে না, কিন্তু ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের উপর প্রভাব ফেলতে পারে ও সিগন্যাল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 

বিজ্ঞানীদের মতে, সাম্প্রতিককালে সূর্য খুবই সক্রিয়। এই কারণে, জিওম্যাগনেটিক ঝড় আসছে। যাকে বৈজ্ঞানিক ভাষায়  M-class এবং  X-class flares বলা হয়। এটি সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্নিশিখা পাঠাচ্ছে, যা চলবে আগামী ৮ বছর। এই কারণে সৌর ঝড় আসার আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। 

ঘণ্টায় লক্ষ কিলোমিটার বেগে আসছে সৌর ঝড়
করোনাল মাস ইজেকশন (Coronal Mass Ejection- CME) সূর্যের ওপরে থাকা দাগের কারণে হয়। অর্থাৎ এটি সূর্যের পৃষ্ঠে এক ধরনের বিস্ফোরণ। এর ফলে এক বিলিয়ন টন চার্জযুক্ত কণা ঘণ্টায় কয়েক লক্ষ কিলোমিটার বেগে মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ে। যখন এই কণাগুলো পৃথিবীতে আঘাত করে, তখন সেগুলি স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক, জিপিএস সিস্টেম, স্যাটেলাইট টিভি এবং রেডিও যোগাযোগকে ব্যাহত করে। 

Advertisement
সৌর ঝড়ের আশঙ্কা
সৌর ঝড়ের আশঙ্কা

সূর্যের এই দাগ কী...কীভাবে গঠিত হয়?
সূর্যের কোনও অংশের তাপ অন্য অংশের তুলনায় কম হলে সেখানে দাগ তৈরি হয়। এগুলি ছোট কালো এবং বাদামী দাগ হিসাবে দূর থেকে দৃশ্যমান হয়। একটি দাগ কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। দাগের ভেতরের গাঢ় অংশকে বলা হয় আমব্রা (Umbra) এবং বাইরের কম গাঢ় অংশকে পেন আমব্রা (Pen Umbra) বলা হয়।

আরও পড়ুন'মেরি আওয়াজ হি পেহচান হ্যায়', চলে গেলেন ভূপিন্দর সিং

 

Advertisement