হোয়াটসঅ্যাপে প্রথমে মেসেজ করতে হতো। তারপরেই ওপর প্রান্ত থেকে মহিলাদের ছবি পাঠানো হত। সেখানেই চলত কথাবার্তা। (সব ছবি প্রতীকী)
পছন্দ হলেই নির্দিষ্ট জায়গায় পাঠিয়ে দেওয়া হতো মহিলাদের। সম্প্রতি নয়ডার গৌতম বুধ নগর পুলিশ সেক্স ব়্যাকেটের পর্দা ফাঁস করেছে।
অভিযোগ, হোয়াটসঅ্যাপের আড়ালেই রমরমিয়ে চলছিল মধুচক্রের আসর।
হোয়াটসঅ্যাপে প্রথমে টাকা পাঠানো হত। তারপরে পছন্দমতো মহিলাদের ক্যাবে করে ক্রেতাদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হতো।
হোয়াটসঅ্যাপে প্রথমে টাকা পাঠানো হত। তারপরে পছন্দমতো মহিলাদের ক্যাবে করে ক্রেতাদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হতো।
পুলিশ নিজেই ক্রেতা সেজে প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে। তারপরে এই চক্রের পর্দাফাঁস হয়।
এই চক্রের মূল পাণ্ডা সলমনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে আগেও মামলা ছিল বলে জানানো হয়েছে।
৪ জন মহিলাকেও উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে ২ জন পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা।
বেশ কিছুদিন ধরে এই চক্রের উপর নজর রাখছিলেন তদন্তকারীর। অবশেষে পর্দাফাস হয় এই কারবারের।
এই চক্রে আরও কেউ জড়িত রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অভিযুক্তের কাছ থেকে একটি গাড়ি ও অন্যান্য জিনিসপত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।