Advertisement

Hooghly : প্রেমে ধাক্কা খেয়ে আত্মঘাতী TMC কাউন্সিলর, সঙ্গী UP থেকে পাকড়াও

Hooghly: তাকে উত্তরপ্রদেশ (UP) থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এরপর ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আসে হুগলির শ্রীরামপুরে।

ধৃত বিজয় শাহ (বাঁদিকে), নিহত কাউন্সিলর রমা নাথ। ছবি: ভোলনাথ সাহাধৃত বিজয় শাহ (বাঁদিকে), নিহত কাউন্সিলর রমা নাথ। ছবি: ভোলনাথ সাহা
ভোলানাথ সাহা
  • হুগলি,
  • 12 Dec 2021,
  • अपडेटेड 7:53 PM IST
  • শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের বিদায়ী কাউন্সিলরকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ
  • অভিযুক্ত তাঁরই আপ্ত সহায়ক
  • উত্তরপ্রদেশ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে

Hooghly: শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)-এর বিদায়ী কাউন্সিলরকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ। অভিযুক্ত তাঁরই আপ্ত সহায়ক। উত্তরপ্রদেশ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। আপ্ত সহায়ক তাঁর থেকে টাকা হাতিয়েছিল বলেও অভিযোগ।

প্ররোচনা
পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে খবর, হুগলির শ্রীরামপুরে মহিলা তৃণমূল কাউন্সিলর রমা নাথকে আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলায় তাঁর আপ্ত সহায়ককে গ্রেফতার করা হয়। আপ্ত সহায়ক এলাকার স্থানীয় তৃণমূল নেতা বলে পরিচিত। নাম বিজয় শাহ।

আরও পড়ুন

ট্রানজিট রিমান্ডে
তাকে উত্তরপ্রদেশ (UP) থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এরপর ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আসে হুগলির শ্রীরামপুর থানার পুলিশ। নিহত মহিলা টিএমসি কাউন্সিলর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার। সেই সম্পর্ক ছেড়ে অভিযুক্ত হাতিয়ে নেয় মহিলা কাউন্সিলরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে মোটা অঙ্কের টাকা।

ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা
পরে বিশ্বাসঘাতকতা করেন তিনি। এমনই অভিযোগ উঠেছে। প্রেমে ধোকা খেয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন সেই মহিলা তৃণমূল কাউন্সিলর রমা নাথ।

টাকা হাতানোর অভিযোগ
শ্রীরামপুরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তার প্রেমিকের বিরুদ্ধে। কাউন্সিলরের সঙ্গে আপ্ত সহায়কের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে তার থেকে প্রচুর টাকা হাতায় প্রেমিক।

এই সমস্ত বিষয় সামনে আসার পর দু'জনেই বিপদের মুখে পড়ে। সেই বিবাদে কাউন্সিলরকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেয় বলে জানা যায়। ২০২০ সালে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রমানাথ আত্মহত্যা করেন। অভিযুক্ত প্রেমিকের নাম বিজয় শাহ।

Advertisement

ঘটনার পর উধাও
এই ঘটনা ঘটার পর প্রেমিক পালিয়ে যায়। কাউন্সিলরের পরিবার তার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশ এ বিষয়ে খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু করে।

জমিতে কাজ করত
দীর্ঘদিন ধরে কোনও কিনারা খুঁজে পায়নি পুলিশ। কিন্তু অবশেষে দেড় বছর পর শনিবার রাতে উত্তরপ্রদেশ থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল পুলিশ। অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় সে জানানয়, এতদিন গা ঢাকা দিয়েছিল। এবং উত্তরপ্রদেশে বাঁশপাতা এলাকা জমিতে কাজ করত।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement