Advertisement

দেশ

দেশে আবার COVID আক্রান্ত বাড়ছে, মহামারির ঝুঁকি কতটা? জানালেন ডাক্তাররা

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 21 May 2025,
  • Updated 3:44 PM IST
  • 1/10

সিঙ্গাপুর, হংকং-এর পর এবার ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। মুম্বই, চেন্নাই, আহমেদাবাদ— একাধিক শহরে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, এখনই আতঙ্ক নয়, তবে সতর্কতা অত্যন্ত জরুরি।
 

  • 2/10

তামিলনাড়ু: নতুন করে ১২ জন আক্রান্ত। পুদুচেরি: ১২ জন নতুন কেস পাওয়া গিয়েছে। কর্নাটক: এখনও পর্যন্ত ১৬টি সক্রিয় করোনা কেস চিহ্নিত হয়েছে। গুজরাত (অহমেদাবাদ): একদিনে ৭ জন আক্রান্ত।
 

  • 3/10

মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, মুম্বইয়ে জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত করোনার কারণে ২টি মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃতদের আগে থেকেই একাধিক গুরুতর রোগ ছিল। ফলে মৃত্যুর মূল কারণ করোনা নয়, বরং নেফ্রোটিক সিনড্রোম, ক্যানসার বা অন্য জটিল রোগ।
 

  • 4/10

এখন পর্যন্ত ৬,০৬৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে ১০৬ জন করোনা পজিটিভ। তার মধ্যে ১০১ জন মুম্বইয়ের, বাকিরা পুনে, থানে, ও কোলহাপুরের বাসিন্দা। বর্তমানে ৫২ জন হালকা উপসর্গে ভুগছেন, ১৬ জন হাসপাতালে ভর্তি।
 

  • 5/10

বৃহন্মুম্বই পুরসভার মতে, মে মাসে করোনা কেস কিছুটা বেড়েছে ঠিকই, তবে এটি এখন এনডেমিক (স্থানিক রোগ)। ফলে অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কস্তুরবা ও সেভেন হিলস হাসপাতাল প্রস্তুত, প্রয়োজন হলে শয্যাসংখ্যা বাড়ানো হবে।
 

  • 6/10

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সংক্রমণ বাড়ার অন্যতম কারণ JN.1 ভ্যারিয়েন্ট। এটি ওমিক্রন BA.2.86-এর এক মিউটেশন। WHO জানাচ্ছে, JN.1-এ প্রায় ৩০টি জিনগত রূপান্তর রয়েছে, যার মধ্যে LF.7 ও NB.1.8 সবচেয়ে সাধারণ।
 

  • 7/10

ডাক্তার বিকাশ মৌর্য (ফর্টিস হাসপাতাল, দিল্লি) বলছেন, JN.1 শুধুমাত্র হালকা থেকে মাঝারি উপসর্গ তৈরি করছে, গুরুতর পরিস্থিতি খুব একটা দেখা যাচ্ছে না। ডাক্তার সন্দীপ বুদ্ধিরাজা (ম্যাক্স হেলথকেয়ার) জানাচ্ছেন, কোভিড এখন পুরোপুরি যায়নি, মাঝে মধ্যেই লোকাল বা রিজিওনাল প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে। চিকিত্‍সক ভারত আগরওয়াল (অ্যাপোলো হসপিটাল, নবি মুম্বই) বলেন, টিকা ও আগের সংক্রমণের কারণে মানুষের ইমিউনিটি অনেক বেশি। বর্তমানে নতুন কোনও বুস্টার ডোজের প্রয়োজন নেই বলেও মত তাঁর।
 

  • 8/10

হালকা উপসর্গ থাকলেও পরীক্ষা করান। ভিড় জায়গায় গেলে মাস্ক পরুন। বার বার হাত ধুয়ে পরিষ্কার রাখুন। বয়স্ক ও কোমর্বিড ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আরও সতর্কতা জরুরি
 

  • 9/10

বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা শুধু শরীর নয়, মানসিক স্বাস্থ্যেও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। WHO জানিয়েছে, মহামারির প্রথম বছরে বিশ্বব্যাপী অ্যাংজাইটি ও ডিপ্রেশনের কেস ২৫ শতাংশ বেড়েছিল। ভারতে শহরাঞ্চলে মানসিক সমস্যার হার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

  • 10/10

এখনও পর্যন্ত দেশের করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক নয়, তবে আত্মতুষ্টির কোনও জায়গা নেই। সাবধানতা ও সচেতনতা বজায় রাখা জরুরি। JN.1-সহ যে কোনও নতুন ভ্যারিয়েন্টের নজরদারি এবং জিনোমিক পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যেতে হবে।

Advertisement

লেটেস্ট ফটো

Advertisement