দিল্লির বিজ্ঞান ভবনের বৈঠকে সরকারের তরফে দেওয়া দুপুরের খাবার খেলেন না কৃষকরা। তাঁদের জন্য আলাদা করে খাবার আসে গুরুদ্বার থেকে। সাদা রঙের অ্যাম্বুল্যান্সে করে সেই খাবার পৌঁছায়।
গুরুদ্বার থেকে আসা প্যাক করা খাবার মাটিতে বসেই খেলেন কৃষকরা।
এদিনের বৈঠকে কৃষকদের তরফে একমাত্র মহিলা ছিলেন কবিতা কুরুগন্তি। বৈঠকে কৃষকদের হয়ে কৃষি মন্ত্রকের আধিকারিকদের চোখা চোখা প্রশ্ন করেন তিনি। যার জবাব দিতে রীতিমতো বেগ পেতে হয় আধিকারিকদের।
কবিতা একজন সামাজকর্মী। আশা নামে একটি এনজিও পরিচালনা করেন তিনি। তাছাড়া কবিতা এই আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটি এবং অল ইন্ডিয়া কিষাণ সংযুক্ত সমিতির সদস্যও।
বৈঠকে সরকারের সামনে নিজেদের দাবি সাফ জানান আন্দোলনকারী কৃষকরা।
এদিন দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা ধরে চলে সরকার ও কৃষকদের ম্যারাথন বৈঠক।