Advertisement

পর্যটন

North Sikkim Restriction Removed: তুষারে ঢাকা উত্তর সিকিম, এক বছরের বিপর্যয় এড়িয়ে জমজমাট শৈলরাজ্য

Aajtak Bangla
  • গ্যাংটক,
  • 19 Dec 2024,
  • Updated 4:24 PM IST
  • 1/9

উত্তর সিকিম আপাতত তুষারাবৃত। লাচুং, লাচেন গুরুদোংমার সহ প্রতিটি এলাকা সাদা বরফের চাদরে ঢাকা। আর সেই খবর পর্যটকদের কাছে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে। ফলে পর্যটকদের সিংহভাগ ঢল এখন উত্তরের দিকে। ছাঙ্গু-বাবামন্দির তো রয়েছেই, তবে উত্তর সিকিমের টান আলাদা।

  • 2/9

বড়দিনের প্রাক্কালে তুষারের (Snowfall) টানে যে এই ভিড়, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। পর্যটকদের এমন ভিড়ে সড়ক নিষেধাজ্ঞাও প্রত্যাহারে কার্যত বাধ্য হল মঙ্গন জেলা প্রশাসন।

  • 3/9

১ ডিসেম্বর লাচুং ও ১০ ডিসেম্বর লাচেন খুলে দেওয়া হলেও টুং-নাগা সড়কে যান চলাচলে সময় বেঁধে দিয়েছিল প্রশাসন। কিন্তু ওই নিষেধাজ্ঞা বুধবার থেকে উঠে গেল। অর্থাৎ সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত যান চলাচলে অনুমতি মিলবে। মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে সে কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

  • 4/9

ফলে এক বছরের ধাক্কা সামলে নতুন করে হাসি ফিরেছে উত্তর সিকিমে। বাবা মন্দির হোক কিংবা চুংথাংয়ের রাস্তা, এখন সাদা বরফে মোড়া। স্বাভাবিকভাবেই উত্তর সিকিম খোলার পর প্রতিদিনই বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা। 

  • 5/9

সোমবার একদিনে ১৪৩২ জন পর্যটক উত্তর সিকিমে পা রেখেছেন। শুধু তাই নয়, বড়দিন ও নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত দার্জিলিং ও সিকিমে যা বুকিং রয়েছে তাতে পুজোর সময়ের ক্ষতি অনেকটা মেটানো যাবে বলে আশাবাদী পর্যটন ব্যবসায়ীরা। তা ভীষণই আশাব্যাঞ্জক।’

  • 6/9

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ১ ডিসেম্বর থেকে ফের পর্যটকদের জন্য খোলা হচ্ছে মঙ্গন। ভারী বর্ষণে বিভিন্ন জায়গায় ছোট বড় ধসের জেরে প্রচুর রাস্তার পাশাপাশি মঙ্গন জেলার বেশ কিছু সেতু মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। যে কারণে বছরের শুরুর দিক থেকেই এই রাস্তা বন্ধ করে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছিল। 

  • 7/9

সিকিম প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবার রেকর্ড সংখ্যক পর্যটক এসেছেন উত্তর সিকিমে। আর এই পরিসংখ্যানেই আশার আলো দেখছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

 

  • 8/9

হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক সম্রাট সান্যাল বলছেন, ‘পর্যটন ক্ষেত্রে পুজোর সময় আমাদের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু এবার যেভাবে মানুষ বুকিং করেছেন

  • 9/9

ফলে গত এক বছর ধরে যে হা পিত্যেশ করে বসে রয়েছে উত্তর সিকিম, তার অবসান ঘটবে এবং অর্থনীতিও চাঙ্গা হয়ে উঠবে বলে আশাবাদী এলাকার মানুষ থেকে প্রশাসন। 

Advertisement
Advertisement