Advertisement

দেশ

ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে, আদালতে নির্দোষ তহেলকার প্রাক্তন সম্পাদক তরুণ তেজপাল

Aajtak Bangla
  • 21 May 2021,
  • Updated 1:42 PM IST
  • 1/6

৮ বছর আগে উঠেছিল অভিযোগ। অবশেষে যৌন হেনস্থার মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন তহেলকা ম্যাগাজিনের প্রাক্তন সম্পাদক তরুণ তেজপাল। দীর্ঘ মামলা চলার পর প্রখ্যাত এই সাংবাদিককে  অভিযোগ থেকে মুক্তি দিল গোয়ার আদালত।

  • 2/6

 তরুণ তেজপালের  বিরুদ্ধে তাঁর এক সহকর্মী যৌন হেনস্থার অভিযোগ তোলেন। সেই প্রেক্ষিতেই মামলা দায়ের হয়েছিল।  ২০১৩-এর নভেম্বরে পেশায় সাংবাদিক এক মহিলা অভিযোগ করেন কাজের অছিলায় তাঁকে ডেকে এনে ধর্ষণ করেছেন  তরুণ তেজপাল। 

  • 3/6

 ওই মহিলা সাংবাদিকের অভিযোগ ছিল, পাঁচতারা হোটেলের লিফটের ভিতরে জোর করে তাঁকে নিগ্রহ করেছিলেন তহেলকার প্রতিষ্ঠাতা। এই অভিযোগের ভিত্তিতে ওই বছরের  ৩০ নভেম্বর গ্রেফতার হন তহেলকা ম্যাগাজিনের প্রাক্তন সম্পাদক। 
 

  • 4/6

২০১৪-র ফেব্রুয়ারিতে গোয়া পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে ২৮৪৬ পাতার চার্জশিট দায়ের করেছিল। এরপর ২০১৭ সালে এই মামলার শুনানি শুরু হয় গোয়ার আদালতে। এর আগে অবশ্য তরুণ তেজপাল বম্বে হাইকোর্টে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা খারিজের আবেদন করেছিলেন। এরপর সুপ্রিমকোর্টেও একই আবেদন জানিয়ে মামলা করেছিলেন। তবে শীর্ষ আদালতে সেই মামলা গ্রহণ করা হয়নি। তবে ২০১৪  সালের জুলাইতে  সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেয়ে যান তরুণ।
 

  • 5/6

তরুণ তেজপালের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪১, ৩৪২, ৩৫৪, ৩৫৪-এ, ৩৫৪-বি, ৩৭৬(২)(এফ), ৩৭৬(২)(কে) ধারায় মামলা দায়ের হয়েছিল। এদিন মামলার শুনানি চলাকালীন গোয়ার আদালতের অতিরিক্ত সেশন জাজ ক্ষমা যোশী বেকসুর খালাস দিলেন তরুণ তেজপালকে।
 

  • 6/6

জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন হোটেলের সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজের কারণেই নির্দোষ বলে প্রমাণিত হয়েছেন তরুণ। ২০১৭ সালে বম্বে হাইকোর্টে এই কেস বন্ধ করার আবেদন খারিজ করলে সিসিটিভি ফুটেজ সম্বল করেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তরুণ। ২০১৭ সালে ট্রায়াল কোর্ট তাঁকে ধর্ষণ, যৌন নিগ্রহ এবং বলপূর্বক অসাধু উদ্দেশে আটকে রাখার দায়ে দোষী বলে রায় দান করে। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আপীল করেন তরুণ। তবে শীর্ষ আদালত এই মামলার ট্রায়াল গোয়াতেই চালু রাখার নির্দেশ দেন। গত বছরের এপ্রিল থেকে এই মামলার রায়দান বারবার পিছিয়ে গিয়েছিল দেশে করোনা সংক্রমণের জেরে।

Advertisement
Advertisement