Swami Vivekananda's Birth Anniversary Celebration: ১২ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবস (Swami Vivekananda Birth Anniversary)। সারা দেশে এই দিনটিকে যুব দিবস (National Youth Day) হিসেবে পালন করা হয়। বেলুড়ে জাতীয় যুব উৎসবের উদ্বোধনে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)।
প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন
তিনি (PM Narendra Modi) ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তিনি এ ব্য়াপারে টুইট করেছেন। সেখানে তিনি (PM Narendra Modi) লিখেছেন, "১২ জানুয়ারি আমি ২৫তম জাতীয় যুব উৎসবে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেব। তরুণদের অংশ নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের মতামতও জানতে চাইব। ভারতের তরুণ প্রতিভাবানদের কাছ থেকে শুনতে সব সময় ভাল লাগে।"
রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের জেনারেল সেক্রেটারি স্বামী সুবীরানন্দ মহারাজ জানিয়েছেন, এবার দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবসকে সামনে রেখে স্বামী বিবেকানন্দর জন্মদিবস (Swami Vivekananda Birth Anniversary) উপলক্ষে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব ঘোষণা করা হয়েছে।
দিল্লি থেকে ভার্চুয়ালি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi) এই মহোৎসবে আরম্ভ করবেন। এই অনুষ্ঠান চলবে ১৫ আগস্ট বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জায়গায় এই অনুষ্ঠান হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
১৯৮৫ সালে ১২ জানুয়ারি দিন (Swami Vivekananda Birth Anniversary)-টিকে জাতীয় যুব দিবস (National Youth Day) হিসেবে ঘোষণা করেন। সে সময় থেকে এই দিনটি সাড়ম্বরে পালিত হয়। সারা দেশে পালিত হয়।
২০২২ সালের জাতীয় যুব দিবস (National Youth Day)-এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি এই কারণে। ভারতের স্বাধীনতা এবং স্বামী বিবেকানন্দ (Swami Vivekananda) এটা অনেকটাই সমার্থক।
বিভিন্ন অনুষ্ঠান
রামকৃষ্ণ মঠ এবং মিশন সারা পৃথিবীতে কর্মকেন্দ্র ছড়িয়ে রয়েছে। এই দিনটি বিশেষ ভাবে পালন করার জন্য মেতে উঠবেন। প্রভাব থেকে শুরু করে সন্ধে পর্যন্ত সম্মান জানানো হবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এই ব্য়াপারে ভারত সরকারও এগিয়ে এসেছে। অত্যন্ত আনন্দের কথা। এই দিনটিকে উদযাপন করার জন্য।
এ ব্য়াাপরে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের জেনারেল সেক্রেটারি স্বামী সুবীরানন্দ মহারাজ আরও জানিয়েছেন, ২০২২-এর ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব অনুষ্ঠান আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অংশ হিসেবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। প্রধান অনুষ্ঠান পুদুচেরিতে হওয়ার কথা ছিল। জাতীয় যুব দিবস বা অনুষ্ঠান, আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের উদ্বোধনী দিবস বলা যেতে পারে। বেশির ভাগ অনুষ্ঠান ভার্চুয়ালি হবে। কারণ করোনা সংক্রমণ বেড়ে গিয়েছে।
১২-১৮ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দ (Swami Vivekananda)-এর কলকাতার বাসভবনে ৭ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান। স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর প্রভাব, যুব সম্মেলন, উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত প্রভৃতি থাকবে। এর পাশাপাশি একগুচ্ছ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।