মঙ্গলবার রানি রাসমণি রোডে 'দ্রোহে'র কার্নিভালের অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। জয়েন্ট ডক্টর্স সংগঠনকে অনুমতি দেয় আদালত।
এরপরেই সেখান থেকে ব্যারিকেড সরানো হয়। আদালতের নির্দেশ মতো মিছিলে ছাড় দেয় পুলিশ।
এদিকে এদিন কলকাতায় দুর্গাপুজোর কার্নিভালও ছিল। ফলে পরিস্থিতি কার্যত পুজোর কার্নিভাল বনাম আন্দোলন-দ্রোহের কার্নিভাল।
এর আগে দ্রোহের কার্নিভালে অশান্তির আশঙ্কায় BNS ১৬৩ ধারা জারি করা হয়েছিল। তবে হাইকোর্টে পরে ব্যারিকেড সরানোর নির্দেশ দেন বিচারপতি। সেই মতো ব্যারিকেড খুলে দেয় পুলিশ।
দ্রোহের কার্নিভালের জেরে বিকাল থেকে ডোরিনা ক্রসিং চত্বরে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অফিস টাইমে বাড়ি ফেরার পথে যানজটের মুখে পড়েন নিত্য়যাত্রীরা।
পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ধর্মতলার মানবন্ধনের স্থলে যান DC সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। তাঁকে ঘিরে 'গো ব্যাক' স্লোগান তোলেন আন্দোলনকারীরা।
ডিসি সেন্ট্রাল আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। রাস্তা অবরোধ না করার বিষয়ে অনুরোধ জানান তিনি। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। উল্টে জনতার বিক্ষোভের সামনে পড়েন তিনি।
এদিন দ্রোহের কার্নিভালে হাজির ছিলেন অপর্ণা সেন। ছিলেন চৈতি ঘোষাল, উষসী চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত এদিন আরজি কর মামলার শুনানি হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। পরবর্তী শুনানি ফের দীপাবলির পরে।