করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রয়োজন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা। শুধু করোনা কেন, যে কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে দূরে থাকতে হলে প্রয়োজন শরীরের শক্তিশালী প্রতিরোধ ক্ষমতার। শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক কোন সহজলভ্য ফল? এ বিষয়ে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক...
খেজুর অত্যন্ত সহজলভ্য বলেই হয়তো এর উপকারিতাগুলি সম্পর্কে আমরা অনেকেই তেমন কিছু জানি না। গ্লাইসেমিক, ফ্রুকটোজ সমৃদ্ধ এই ফল শরীরের শক্তি বা এ্যানার্জির একটি অন্যতম উৎস। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন বি-৬ সহায়ক। চলুন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে খেজুরের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক...
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ছাড়াও খেজুরের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ রয়েছে ভিটামিন এ, বি ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম, সালফার, ফাইবার, প্রোটিন এবং আয়রন। এই উপাদানগুলি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুবই কার্যকর!
তিন-চারটি খেজুরে (৩০ গ্রাম) ক্যালোরি থাকে ৯০, ১৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১ গ্রাম প্রোটিন, ২.৮ গ্রাম ফাইবার। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম তাজা খেজুর ২৩০ ক্যালরী (৯৬০ জুল) শক্তি উৎপাদন করে। প্রায় ৮০ শতাংশ শর্করা জাতিয় উপাদান রয়েছে পাকা খেজুরে।
তিন-চারটি খেজুরে (৩০ গ্রাম) ক্যালোরি থাকে ৯০, ১৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১ গ্রাম প্রোটিন, ২.৮ গ্রাম ফাইবার। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম তাজা খেজুর ২৩০ ক্যালরী (৯৬০ জুল) শক্তি উৎপাদন করে। প্রায় ৮০ শতাংশ শর্করা জাতিয় উপাদান রয়েছে পাকা খেজুরে।
দুধের সঙ্গে খেজুর ফুটিয়ে খেতে পারলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি সহজেই পূরণ হয়। এ ছাড়া যাঁদের লো ব্ল্যাড প্রেসারের সমস্যা রয়েছে, তাঁদেরও পুষ্টিবিদরা ডায়েটে খেজুর রাখার পরামর্শ দেন। সারা রাত খেজুর জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে ওই জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অনেকাংশেই দূর হয়। তাই নিয়মিত পাতে রাখুন খেজুর।