ভুল জীবনধারা, খাদ্যাভ্যাস, ঘুমের ঘাটতি ইত্যাদি নানা কারণে বর্তমানে নানা রোগে ভোগেন মানুষ। যার মধ্যে বাড়ছে ইউরিক অ্যাসিড ও কিডনির সমস্যা।
শরীরের বর্জ্য পদার্থ হল ইউরিক অ্যাসিড। পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার হজমের ফলে সেখান থেকে বর্জ্য হিসেবে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। সোজা কথায় প্রোটিন বিপাকের ফলে শরীরে তৈরি হয়ে যায় ইউরিক অ্যাসিড। ইউরিক অ্যাসিড প্রাকৃতিক ভাবেই শরীরের ভিতরে থাকে।
আমাদের প্রত্যেকের শরীরেই ইউরিক অ্যাসিড থাকে, তবে সেটা একটা স্বাভাবিক পরিমাণে। অস্বাভাবিক ব্যাপার তখন হয়, যদি কিডনি থেকে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বেরতে না পারে অথবা দেহে বেশি পরিমাণে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি শুরু হয়।
হাঁটুসহ শরীরের বিভিন্ন অস্থি সন্ধি বা জয়েন্টে ইউরিক অ্যাসিড জমা হতে শুরু করে। তখন অস্থি সন্ধি লাল হয়ে ফুলে যায়, ব্যথা-যন্ত্রণা শুরু হয়। এর ফলে আক্রান্ত রোগীর হাঁটতে সমস্যা হতে পারে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে। বর্তমান সময়ে অনেকেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন।
অন্যদিকে কিডনির সমস্যায় ভোগেন বহু মানুষ। কিডনিতে স্টোন, শরীরে জল জমার মতো একাধিক রোগের কবলে পড়ছেন বহু মানুষ বর্তমানে।
পুদিনা এমন একটি উদ্ভিদ যার অনেক ঔষধি গুণ আছে। আপনিও যদি ইউরিক অ্যাসিড বা কিডনির সমস্যায় ভোগেন, তবে এটি আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
পুদিনা পাতা শরীরের ইউরিক অ্যাসিড সহ কিডনির নানা সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে তা শরীরকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে।
জলে পুদিনা সেদ্ধ করে ছেঁকে পান করুন, মিলবে জাদুকরী উপকার।
জলে পুদিনা সেদ্ধ করে ছেঁকে পান করুন, মিলবে জাদুকরী উপকার।