রক্তে জমে যাওয়া ব্যাড কোলেস্টেরল শরীরকে ধীরে ধীরে কাবু করতে থাকে। শরীরে নানা রোগ আমদানি করে। কিন্তু এটি খুব দ্রুত কম করা খুব সহজ। আসুন জেনে নিই।
শরীরের প্রতি মনোযোগ না দেওয়া, বেপরোয়া খাওয়া-দাওয়া, আমাদের লাইফস্টাইল খারাপ করে দেয় এবং তার কারণে রক্তে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়তে থাকে।
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে কিডনিতে সমস্যা হতে পারে এবং হার্টের রোগ দেখা দিতে পারে। এছাড়া কোলেস্টেরল নানা রোগের খনি।
নিজেদের ডায়েটে সামান্য বদল করলে পরে এই ব্যাড কোলেস্টেরলের স্তরকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। কিন্তু তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
ফাইবার এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর ব্লকোলি ব্যাড কোলেস্টেরলকে রক্ত থেকে আলাদা করতে খুব ভাল কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে।
ভিটামিন-এতে ভরপুর পালং খারাপ কোলেস্টেরলকে কম করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দারুণ একটি সবজি, যা নিয়মিত খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ফাইবারে ভরাট বিট, খারাপ কোলেস্টেরল এবং ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে অব্যর্থ ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
গাজর ক্যারোটিনের একটা গুরুত্বপূর্ণ আকর। এটি রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কোলস্টেরল জমতে বাধা দেয়।
অ্যাসপারেগাস ভিটামিন এবং পনিরের ভরপুর ভান্ডার। এটি খারাপ কোলেস্টেরলকে কম করতে অত্যন্ত সহায়ক হয়।
বাঁধাকপিতে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ ভরপুর থাকে। ব্যাড কোলেস্টেরল কম করার জন্য বাঁধাকপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্লাড প্রেসারের স্তরও কন্ট্রোলে রাখতে সহায়তা করে।
করলা কোলেস্টেরল এবং সুগারের স্তর দুটোকেই কম রাখে। তাই নিয়মিত করোলা খেতে হবে।
ব্রাসেলস স্প্রাউটস কোলেস্টেরলের স্তর কম রাখে ফলে এটি আধুনিক সবজির ভান্ডারে নতুন যুক্ত হয়েছে এবং মানুষ তা নিয়মিত সেবন করছেন।