Advertisement

টেক

Rolls-Royce Drop Tail: বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়ি, একটির দাম ২৫০ কোটি টাকা, দেখুন চোখ ধাঁধানো Photos

Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 25 Aug 2023,
  • Updated 1:51 AM IST
  • 1/14

Rolls Royce: লাক্সারি গাড়ির কথা মাথায় এলেই, সবচেয়ে আগে যে নামটি মাথায় আসে সেটি হল রোলস রয়েস।পৃথিবীর সবচেয়ে দামিতম গাড়ির মধ্যে একটি। দুর্দান্ত ফিচার, পাওয়ারফুল ইঞ্জিন এবং জবরদস্ত লুকের কারণে রোলস রয়েসের দাম এবং আকর্ষণ সবসময়ই বেশি থাকে। আর এর দামও সাধারণ অন্য গাড়ির চাইতে অনেকটাই বেশি। এখন কোম্পানি নিজের ভেহিক্যাল পোর্টফোলিওতে আরও একটা দুর্দান্ত গাড়ি (Rolls-Royce Drop Tail) ড্রপ টেল। পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গাড়ি বলে দাবি করা হচ্ছে ভালোবাসা ও রহস্য লাভ এন্ড মিস্ত্রি ডিজাইনের কনসেপ্ট এ প্রেরিত এই গাড়ি গাড়ির দুনিয়ায় তাজমহল বলে পরিচিত হচ্ছেন।

  • 2/14

ব্রিটিশ লাক্সারি গাড়ি নির্মাতা রোলস রয়েস ড্রপটেল রোড ষ্টার লঞ্চ করে দিয়েছে। যেটি না রোজ নায়ারের নামেও পরিচিত এর দাম ৩০ মিলিয়ন ডলার প্রায় ২৫০ কোটি টাকা। পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গাড়ি রোলস রয়েস বুট টেলকে পিছনে ফেলে দিয়েছে। যার দাম ২৮ মিলিয়ন ডলার। প্রায় ২৩২.৭৩ কোটি টাকা।

  • 3/14

রোলস রয়েস এখনও নিজের নতুন গাড়ি ড্রপটেল লঞ্চ করে দিয়েছে। ব্র্যান্ডের প্রথম আধুনিক টু সিটার গাড়ি, যা কোচবিল্ড, ড্রপ টপস এর স্মরণ করিয়ে দেয়। যেটি কোম্পানিকে প্রায় এক শতাব্দী আগে প্রমুখ লাক্সারি কার ব্র্যান্ড হিসেবে স্থাপিত হতে সাহায্য করেছিল।

  • 4/14


রোলস রয়েজের এই গাড়িটি কোম্পানি নিজের চার অন্য লাইনসের সঙ্গে মিলে প্রায় চার বছর কড়া পরিশ্রমের পর তৈরি করে। কোম্পানির দাবি যে এই গাড়িটি কোম্পানির ইন হাউজ কোচ বিল্ডিং সিরিজের পাইওনিয়ারিং দর্শায়।

  • 5/14

রোলস রয়েস ড্রপটেলের ফ্রন্ট এন্ড ডিজাইন অত্যন্ত ট্র্যাডিশনাল এবং সুন্দর। যেটি আপনি দূর থেকে দেখেই বুঝতে পেরে যাবেন রোলস রয়েস আসছে। যদিও এই গাড়ির ফ্রন্ট গ্রিল কোম্পানি একটু বদলে দিয়েছে। ফ্রন্ট গ্রিলের সাধারণভাবে সোজা থাকে। কিন্তু ড্রপটেলে গ্রিল একটু ঘোরানো রাখা হয়েছে।

  • 6/14

কোম্পানি এই গাড়ির কনভার্টেবল নতুন রূপ দেওয়ার বদলে ড্রপ ট্রেলের কোচবিল্ডের ডিভিশনের জন্য প্রথমবার স্টিল অ্যালুমিনিয়াম এবং কার্বন ফাইবারে তৈরি নতুন মনোজ্ঞ চেসিস তৈরি করেছে। যার উপযোগ কালিনান ঘোস্ট এবং ফ্যান্টম এর জন্য করা হয়।

  • 7/14

এই গাড়ির দৈর্ঘ্য ৫.৩ মিটার এবং চওড়া ২ মিটার। এই পরিসংখানে একটা বিষয় প্রমাণ করে যে, গাড়িটি নিজের ভিতরে কতটা স্পেস রেখেছে। এটি সম্পূর্ণভাবে পারম্পরিক রোলস মডেলের তুলনায় বেশি স্পোর্টিং দেখতে।

  • 8/14

Rolls-Royce এই গাড়িতে যখন রিমুভাল রুফ প্যানেল দিয়েছে। সেটি কার্বন, ফাইবারের। যাকে ড্রাইভার এর জন্য এটি পড়ানো এবং বদলানো খুব সহজ হয়। ইলেক্ট্রো ক্রমিক গ্লাস এর একটি বড় সেকশনও পাওয়া যাবে। যা এদিকে বাটন টাচ করা মাত্রই রং বদলে দেবে।

  • 9/14

রোলস রয়েস, নিজের আগের মডেলে এই বিষয়টির উপর নজর দিয়েছিল। এর ঝুঁকে থাকা পিছনের অংশ পর্যাপ্ত ডাউন ফোর্স উৎপন্ন করে না। এ কারণে পাইলার লাগানোর কারণে রোলস এর প্রাইসের সৌন্দর্য জন্য সমঝোতা করে। আবশ্যক ডাউন ফোর্স উৎপন্ন করার জন্য পিছনের দিকে ডিজাইনে বদল করেছে।

  • 10/14

কারের কেবিন রেড এবং ব্ল্যাক থিমে সাজানো হয়েছে। যখন এটির রুফ খুলবে তখন এর কেবিন নিজেদের বড় আকারের সঙ্গে সামনে আসবে।সিটের উপর একটি বিশাল কাঠের প্যানেল লাগানো আছে। যা কেবিনকে আরো প্রিমিয়াম ভাবে তৈরি করেছে।

  • 11/14

বলা হয়েছে যে এই এটির নির্মাণ রোলস রয়েসে বিশেষ সিস্টেম দ্বারা করা হয়েছে। এর উপরে প্রায় ৯ মাস পর্যন্ত কাজ করেছে। এর বস এলেক্স ইন জানিয়েছেন যে এটি গুডবুক ফ্যাক্টরিতে এখনও পর্যন্ত তৈরি করা যে কোনও গাড়ির মধ্যে সবচেয়ে জটিল কাজ ছিল।

  • 12/14

কোম্পানিতে এই গাড়িতে ইন্টিরিয়ারে দেওয়া কাঠের প্যানেল যা কালো কাঠ দিয়ে তৈরি। এমনকী কেবিনে দেওয়া লেদারের উপর ও তার রঙের চমক এবং তৈরির সৌন্দর্য শামিল করার জন্য খুব সূক্ষ্মভাবে কাজ করা হয়েছে।

  • 13/14

রোলস রয়েস ড্রপটেলে কোম্পানি টুইন টার্বো চার্জ ৬.৭৫ লিটারের ক্ষমতা সম্পন্ন ভি টুয়েলভ ইঞ্জিন ব্যবহার করেছে। যা ৬০১ এইচপি পাওয়ার এবং ৮৪০nm এর পেট্রোল জেনারেট করে। এই ইঞ্জিনে ফ্যান্টমের মডেল দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর পাওয়ার আউটপুট ফ্যান্টমের তুলনায় ৩৮ এইচপি বেশি।

 

  • 14/14

যদিও কোম্পানি এই গাড়ির পারফরমেন্সের বিষয়ে কোনও তথ্য এখনও পর্যন্ত দেয়নি। কিন্তু মনে করা হচ্ছে যে এই কার ৫.০ সেকেন্ডে ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতি ধরে দিতে সক্ষম এবং এর টপ স্পিড ২৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা দেওয়া হয়েছে।

Advertisement
Advertisement