মাঝেমধ্যেই খবরের শিরোনামে আসে যে বলিউড তারকাদের চ্যাট প্রকাশ্যে চলে আসে। তা ঘিরে অস্বস্তিতে পড়েন অনেকেই। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে আদৌ কি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সুরক্ষিত? (সব ছবি প্রতীকী)
হোয়াটসঅ্যাপ তাঁদের ইউজারদের চ্যাট এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড পদ্ধতিতে সুরক্ষিত রাখে। এর ফলে যিনি মেসেজ পাঠাচ্ছেন তিনি এবং যিনি মেসেজ পাচ্ছেন তিনি, সেই মেসেজ পড়তে পারেন।
এমনকি যে সব মেসেজ ডেলিভার হয় না, সেই সব মেসেজ হোয়াটসঅ্যাপের সার্ভারে ৩০ দিন সুরক্ষিত থাকে। তারপরে সেটি মুছে যায়।
হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। কিন্তু আদতে হোয়াটসঅ্যাপের পক্ষে গ্রাহকদের মেসেজ, অডিও ও ফোন কল শোনা সম্ভব হয় না।
কিন্তু চ্যাট তাহলে লিক হয় কীভাবে? এর উত্তর অনেকটাই সোজা। প্রেরক কিংবা পাঠকের ফোন যদি কোনও ভাবে তৃতীয় পক্ষের কেউ খোলে আর স্ক্রিনশট নেয়, তাহলেই সেটি ভাইরাল হয়।
তবে এর বাইরেও আরেকটি বিষয় রয়েছে। অনেক সময়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনও বিষয়ে সরকারি কোনও সংস্থা নির্দিষ্ট কারোর চ্যাট সম্পর্কে তথ্য পেতে চাইলে তখন সেই তথ্য পেতে পারেন।
এই জন্য আদালতের নির্দেশ পেয়ে হোয়াটসঅ্যাপের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। তারপরেই সংশ্লিষ্ট সংস্থা মারফত সেই তথ্য সামনে আসে।