Advertisement

ভাইরাল

মিলল উত্তরতম দ্বীপের খোঁজ! আচমকাই হদিশ পেলেন বিজ্ঞানীরা

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • কোপেনহেগেন,
  • 02 Sep 2021,
  • Updated 7:54 PM IST
  • 1/9

এক দারুণ জিনিস খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বেশ চমকে দেওয়ার মতো। তারা উত্তর গোলার্ধে তাঁরা সেটা খুঁজে পেয়েছেন। বলা যেতে পারে সেটা অনেকটা আচমকাই পেয়ে গিয়েছেন। উত্তর গোলার্ধের সবথেকে কাছে ভূমি এলাকা খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। এটি একটি ছোট দ্বীপ। আর এটি উদাক (Oodaak)-এর কাছে।

  • 2/9

আর এটিকে উত্তরতম প্রান্তে থাকা ভূখণ্ড হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে। এটা উত্তর গ্রিনল্যান্ডের উত্তর দিকে অবস্থিত। তৈরি হয়েছে পাথর, মাটি আর বালি দিয়ে। 

  • 3/9

গ্রিনল্যান্ডের উত্তরে রয়েছে উদাক আইল্যান্ড। আর তার কাছে তার কাছে নতুন এক দ্বীপের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আর অনেকটা পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনার মতো খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা।

  • 4/9

তাঁরা সেখানে গিয়েছিলেন হিমবাহ এবং বেড়ে চলা তাপমাত্রার ব্যাপারে খোঁজ নিতে। তার বদলে এটি পেলেন তাঁরা। তাঁরা এক দ্বীপে দাঁড়িয়েছিলেন যাতে সেখানকার আবাহওয়া সম্পর্কে জানতে পারেন, সে ব্যাপারে খোঁজ নিতে পারেন। তখন তারা নকসা দেখছিলেন।

  • 5/9

আর তখন তাঁদের চক্ষু চড়ক গাছ। নকসায় তো সেই দ্বীপের ব্যাপারে কোনও উল্লেখ নেই! তার মানে এর ব্যাপারে কারও জানা ছিল না।

  • 6/9

ওই গবেষকদলের প্রধান এবং ইউনিভার্সিটি অফ কোপনহেগেনের ভূবিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মার্টন রাশ বলেন, আমরা এই ভূখণ্ডের সপব রকম ভাবে পরীক্ষা করি। আর তারপর নতুন অনেক কিছু জানতে পারি। এটি পৃথিবীর উত্তরতম প্রান্তে অবস্থিত দ্বীপ। তবে এর ব্যাপারে যখন সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করি, তখন অনেকের বিশ্বাস হয়নি। এ ব্য়াপারে যাঁরা কাজ করেন, যাঁরা পরিচিত দ্বীপ হান্টার্স নামে, তাঁরা চট করে মেনে নিতে চাননি।

  • 7/9

এই দ্বীপটি উদাক আইল্যান্ড থেকে ২,৫৬০ ফুট দূরে রয়েছে। এটি ৯৮ ফুট চওড়া এবং ১৯৭ ফুট লম্বা। এটু ফুটবল মাঠের থেকেও ছোট। এটি সমুদ্রতল থেকে ১০ থেকে ১৩ ফুট ওপরে রয়েছে। এটি পুরোপুরি সমুদ্রের মাটি, হিমবাহের পাথর দিয়ে তৈরি হয়েছে। 

  • 8/9

এটি গ্রিনল্যান্ড এবং ডেনমার্কের সমুদ্র সীমায় রয়েছে। মার্টন জানান, এমন হতে পারে যে এটা কোনও ঝড়ের কারণে তৈরি হয়েছে। কারণ এখানে অনেকগুলো জিনিস জমে রয়েছে। এখানে সমুদ্র মাটি জমা করে চলেছে আর তৈরি হয়েছে এই দ্বীপ।

  • 9/9

এমনও হতে পারে, এই দ্বীপ হারিয়ে যাবে। কারণ কেউ জানেন না এটা কতদিন পর্যন্ত দেখা যেতে পারে। বরফে ঢাকা পড়ে যাবে না আবাহওয়ার কারণে তা বিলুপ্ত হবে, কেউ জানেন না।

Advertisement
Advertisement