কাজের সময় সাধারণত সকলে এমন পোশাক পরা পছন্দ করেন যাতে তাঁর সম্পর্কে রুচিশীল ধারণ হয়। যদিও লোকদের পোশাকের মধ্যে তাদের নিজস্ব পছন্দ জড়িয়ে থাকে, তবে একজন মহিলা তার পোশাকের কারণে চাকরি হারিয়েছেন। এই মহিলা সোশ্যাল মিডিয়ায় কাঁদতে কাঁদতে গোটা ঘটনাটি শেয়ার করেছেন।
(ছবি / Vanessa Zavala)
টিকটোক ইউজার ভেনেসা জাওয়ালা তার গল্পটি শেয়ার করতে গিয়ে বলেন যে পোশাকের কারণে বস তাকে কাজ থেকে ছাড়িয়ে দেয়। তিনি একটি বারে ওয়েট্রেস ছিলেন। তিনি জানিান একদিন যখন বারে কাজ করতে যান, বস তার টপ থেকে বাড়ি ফেরত পাঠিয়ে দেন। বস বলেন এই ধরণের পোশাক ঠিক নয়।
(ছবি / Vanessa Zavala)
এর পরে তিনি একটি ভিডিও তৈরি করে বসের এই আচরণ সম্পর্কে অবহিত করেন। ভেনেসা ওই ভিডিওটিতে বলেন যে অনেক মেয়েই বারে কাজ করে, যারা সব ধরণের পোশাক পরে আসে। কেবল তাই নয়, বারের দেয়ালগুলিতে মেয়েদের নগ্ন ছবিও দেখা যায়, তবুও বসের তার পোশাক নিয়ে সমস্যা ছিল।
(ছবি / Vanessa Zavala)
ওয়েবসাইট মিররের প্রতিবেদন অনুসারে , ভেনেসা জাওয়ালার এই ভিডিওটিতে প্রচুর কমেন্ট পড়ে। এই সময়, একজন কমেন্ট বক্সে গিয়ে বারটির নাম জানিয়ে দিয়েছিল। এই ভিডিওটি বসেরও চোখে পড়ে। তিনি খুব রেগে যান ও বড় পদক্ষেপ নেন।
(প্রতীকী ছবি)
ভেনেসা জাওয়ালা আবার একটি নতুন ভিডিও তৈরি করেন, যাতে তিনি জানান যে বস তাকে বরখাস্ত করেছে। তিনি বলেন যে 'কেবল একজন সোশ্যালমিডিয়া ব্যবহারকারী রেস্তোঁরাটির নাম বলার জন্য আমাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল, এখন আমার কোনও চাকরি নেই।' (প্রতীকী ছবি)
ভেনেসা জাওয়ালার শেয়ার করা এই দ্বিতীয় ভিডিওতে তিনি কটাক্ষের হাসি হেসে বলেন, 'আমি খুব খুশি, এটি আমার পক্ষে সেরা দিন।' তবে সে এভাবে চাকরি হারিয়ে খুব দুঃখ পেয়েছিল।
(প্রতীকী ছবি)
এর আগে, একজন ব্রিটিশ মহিলা মলি উডও তার গল্পটি শেয়ার করেছিলেন, যাতে তিনি বলেছিলেন পোশাকের কারণে ওই বারের মালিক তাকেও চাকরি থেকে বার করে দিয়েছিল।
(প্রতীকী ছবি)
মলি উড বলেন যে বস বলেছিলেন তিনি এই পাবে কাজ করতে পারবেন না, কারণ তার পোশাকটি একজন পুরুষের শার্টলেস হওয়ার সমতুল্য ছিল। যদিও মলি উড বসের দিকে নজর রেখে বলেছিলেন তিনি পুরনো মানসিকতার লোক।
(প্রতীকী ছবি )