Advertisement

উত্তরবঙ্গ

দেড় বছর পর হলং বনবাংলোয় পর্যটকের ঢল, সবার মুখে হাসি

অসীম দত্ত
  • মাদারিহাট,
  • 23 Sep 2021,
  • Updated 4:47 PM IST
  • 1/19

করোনায় থমকে গিয়েছিল পর্যটন। তার সঙ্গে থমকে গিয়েছিল উত্তরের বিভিন্ন বন বাংলোর জীবনযাত্রাও। দীর্ঘদিন পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে পর্যটনকেন্দ্রগুলি। 

  • 2/19

একইভাবে এক সময় পর্যটন ডেস্টিনেশনের শীর্ষে থাকা কেন্দ্রগুলিও ধীরে ধীরে পর্যটক ফিরে পাচ্ছে। তার মধ্যে অন্যতম হল  জলদাপাড়া পর্যটন কেন্দ্র।

  • 3/19

দীর্ঘদিন বাদে ফের পর্যটকদের ভিড় উপচে পড়ছে জলদাপাড়া হলং বাংলোতে। হলং বনবাংলোর টানেই দুর্গাপুজায় বেড়াতে উত্তরবঙ্গে আসতেন প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু।

  • 4/19

এই হলং বনবাংলোর সামনেই নীরবে বয়ে চলেছে ছোট্ট হলং নদী। এই নদীর ছোট বোরোলি মাছ ছিল জ্যোতিবাবুর পছন্দের খাবার।

  • 5/19

জ্যোতি বাবুর ভ্রমন কালে দুপুর কিংবা রাতের আহারে এই নদীর বোরোলি মাছের পাতলা ঝোল, কাঁচা চচ্চড়ি রাঁধতে নিয়োগ করা হতো বিশেষ রাঁধুনি।

  • 6/19

এই হলং বাংলো থেকেই গভীর অরন্যের নীরবতা উপভোগ করতেন প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী। শুনতেন হরেক পাখির সমবেত কলতান।

  • 7/19

তিনি কখনও নদীর ধারে, আবার কখনও লজের জানালা দিয়েই উঁকি দিয়ে উপভোগ করতেন বাংলোর সামনে থাকা লবনের ঢিবিতে লবন খেতে আসা গন্ডারের দল, বাইসন, হাতি, হরিণের পাল।

  • 8/19

শুধু প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুই নয় এই বনবাংলোর টানে কয়েকবার ঘুরে গেছেন আরেক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।

  • 9/19

তিনিও এখানে কয়েকবার নৈশ যাপন করেছেন। চেখে  গেছেন হলং নদীর বোরোলি মাছ। যা নাকি তাঁদের কাছে স্বাদে মনমোহিত করে দেয়।

  • 10/19

বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ঘুরে গিয়েছেন এই হলং বনবাংলোতে। তিনিও এখানকার সৌন্দর্যকে তারিয়ে উপভোগ করে গিয়েছেন।

  • 11/19

ষাট এবং সত্তরের দশকের মাঝামাঝি  জলদাপাড়া জঙলের কোর এলাকায় এই বনবাংলোটি নির্মান করা হয়।সে সময় জলদাপাড়া ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারি হিসেবে পরিচিত ছিলো।

  • 12/19

সে সময় থেকেই এই বাংলোটি পর্যটকদের কাছে অতি প্রিয় হয়ে উঠে।২০১২ সালে জলদাপাড়া ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারি থেকে জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা লাভ করে।

  • 13/19

কাঠের তৈরি দ্বিতল বাংলোটিতে মোট আটটি সুসজ্জিত থাকার ঘর রয়েছে। তার মধ্যে দুইটি ঘর বরাদ্দ রাখা হয়েছে বিশেষ অতিথিদের জন্য।

  • 14/19

পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন দপ্তরের অধীনে এই ঐতিহাসিক বনবাংলোটি অনলাইনে বুক করতে হয়। যদিও বুকিং পাওয়া ভাগ্যের ব্যপার বলেই মনে করে সবাই।

  • 15/19

যদিও করোনা সংক্রমণের জেরে এই বনবাংলোটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ২০২০ সালের ১৪ মার্চ এই বাংলোতে শেষ পর্যটদের দলটি এসেছিলেন।

 

  • 16/19

তারপর দীর্ঘ বিরতির পর ফের পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর সবচেয়ে প্রিয় এই হলং বনবাংলো।

  • 17/19

হলং বন বাংলোর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ, এখানে জানালা থেকে বসে সারাদিনই জংলি জন্তু-জানোয়ারের আনাগোণা দেখা যায়।

  • 18/19

সামনের এক চিলতে মাঠে ঘাস, লবণ খেতে আসে একশৃঙ্গ গণ্ডার, গাউর, হরিণ, সম্বর সহ নানা রকম প্রাণী। কখনও কখনও চিতাও আসে।

  • 19/19

ফলে ওই ঘাসজমিমুখী ঘরের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি পূর্ণিমার রাতে ওই ঘরের বুকিং পাওয়াই যায় না। সকলেরই পাখির চোখ তখন ওই দিকে।

Advertisement
Advertisement