Advertisement

Durga Puja Inscribed on the UNESCO Intangible Heritage List : বাংলা-বাঙালির দুর্গাপুজো UNESCO-র হেরিটেজ তালিকায়, উচ্ছ্বাস

Durga Puja Inscribed on the UNESCO Intangible Heritage List: বাংলা ও বাঙালির আবেগের দুর্গাপুজো (Durga Puja)-কে হেরিটেজ বলে স্বীকৃতি দিল ইউনেস্কো। বুধবার তারা প্রকাশ করেছে ইনট্যাঞ্জিবল হেরিটেজ তালিকা (UNESCO Intangible Heritage List)।

দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ বলে স্বীকৃতি দিল ইউনেস্কো (প্রতীকী ছবি)দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ বলে স্বীকৃতি দিল ইউনেস্কো (প্রতীকী ছবি)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 Dec 2021,
  • अपडेटेड 4:28 PM IST
  • বাংলা ও বাঙালির আবেগের দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ বলে স্বীকৃতি দিল ইউনেস্কো
  • এই খবরে উচ্ছ্বসিত তামাম বাঙালি
  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে দুর্গাপুজোকে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তোলার চেষ্টা করেছেন

Durga Puja Inscribed on the UNESCO Intangible Heritage List: বাংলা ও বাঙালির আবেগের দুর্গাপুজো (Durga Puja)-কে হেরিটেজ বলে স্বীকৃতি দিল ইউনেস্কো। বুধবার তারা প্রকাশ করেছে ইনট্যাঞ্জিবল হেরিটেজ তালিকা (UNESCO Intangible Heritage List)। সেখানে রয়েছে দুর্গাপুজো। এই খবরে উচ্ছ্বসিত তামাম বাঙালি। 

ধর্ম নয়, উৎসব
ধর্মের আঙিনা পেরিয়ে উৎসবে পরিণত হয়েছে দুর্গাপুজো (Durga Puja)। সে অনেক আগেই। পুজোর ক'টা দিন আনন্দে মেতে ওঠেন সব বাঙালি। তা তাঁরা রাজ্যে থাকুন বা ভিন রাজ্যে, অথবা পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তে। 

আরও পড়ুন

এদিন ইউনেস্কো বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বেশ কয়েকটি সংস্কৃতি, জীবনযাপন, কলাকে এই তালিকা ভুক্ত করেছে। দেখা যায়, তার মধ্যে দুর্গাপুজো (Durga Puja) রয়েছে। আর এই খবর জানার পর খুশির জোয়ার বাঙালির মনে।

সেজে ওঠে বাংলা
দুর্গাপুজো (Durga Puja)-র সময়ে সারা বাংলা যেন সেজে ওঠে। বলা চলে পুজোর ঢের আগে থেকেই সে কাজ শুরু হয়ে। মহালয়া থেকে শুরু হয়ে যায় উদযাপন। যা চলে বিসর্জন পর্যন্ত।

মমতার উদ্য়োগ
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে দুর্গাপুজো (Durga Puja)-কে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তোলার চেষ্টা করেছেন। তিনি বছর কয়েক আগে চালু করেছিলেন কার্নিভাল। তার মতে, এটি পৃথিবীর অন্যতম সেরা উৎসব। 

করোনার প্রভাব
করোনার কারণে দুর্গাপুজোয় ভিড়ভাট্টা নিয়ন্ত্রিত করতে হয়েছে, এ কথা সত্যি। জৌলুস কমেছে, জাঁকজমক কমেছে, পুজোর মণ্ডপের আকার ছোট হয়েছে। কিন্তু দুর্গাপুজোর আয়োজন বন্ধ করা যায়নি।

পুজোকর্তাদের প্রতিক্রিয়া
ফোরাম ফর দুর্গোৎসবের শাশ্বত বসু বলেন, এটা অত্যন্ত আনন্দের, গর্বের দিন। যেখানেই দুর্গাপুজো (Durga Puja)-র আয়োজন করা হয়, যেখানেই বাঙালি দুর্গাপুজোর উৎসবে মেতে উঠেন, বাঙালি যেখানে থাকুন, তাঁরা আনন্দিত। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় চেষ্টা করছিলেন এই স্বীকৃতি যাতে পাওয়া যায়। এই স্বীকৃতির ফলে আগমী দিন আরও ভাল করে দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হবে, এই আশা রাখছি।

তিনি জানান, অনেক আগেই এই স্বীকৃতি পাব বলে আশা করেছিলেন। করোনা সংক্রমণের জন্য প্রতিনিধিরা। ২০২০-এর ফেব্রুয়ারিতে আসার কথা ছিল। কিন্তু করোনা সংক্রমণের জন্য তা হয়নি। তবে শেষ পর্যন্ত স্বীকৃতি মিলেছে। দুর্দাপুজোর সঙ্গে যুক্ত মানুষ, শিল্পী, কর্পোরেট- সবার জন্য এই সম্মান পাওয়া গিয়েছে।

শিল্প-অন্ন-সংস্কৃতি
কলকাতায় ২,৭০০ দুর্গাপুজো (Durga Puja) হয়। আর রাজ্যে সেই সংখ্যা ৩৭ হাজার। কোথাও থিমের পুজো করা যায়, আবার কোথাও বা সাবেকি। আজ সবাই স্বীকৃতি পেলেন যেন।

বাঙালির সবথেকে বড় উৎসবের যেমন আর্থিক দিক রয়েছে, তেমন শৈল্পিক দিকও রয়েছে। কয়েক লক্ষ মানুষের অন্ন জোগায় দুর্গোৎসব। বিভিন্ন ভাবনায় সেজে ওঠে কলকাতার আনাচ-কানাচ। পাঁচ-সাতদিন ধরে চলে আনন্দ-যাত্রা।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement