Advertisement

Hanskhali BJP Fact Finding Team : হাঁসখালির নির্যাতিতার বাড়িতে বিজেপির প্রতিনিধিরা, মমতাকে তোপ

Hanskhali BJP Fact Finding Team: বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম হাঁসখালি গেল। শুক্রবার তাঁরা নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। তাঁরা রাজ্য সরকারের প্রবল সমালোচনা করেন।

হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবারের বাড়িতে বিজেপি প্রতিনিধিদল। ছবি বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় / ঋত্বিক মণ্ডল
  • হাঁসখালি,
  • 15 Apr 2022,
  • अपडेटेड 2:11 PM IST
  • বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম হাঁসখালি গেল
  • শুক্রবার তাঁরা নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন
  • তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন, রাজ্য সরকারের প্রবল সমালোচনা করেন

Hanskhali BJP Fact Finding Team: বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম হাঁসখালি গেল। শুক্রবার তাঁরা নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। তাঁরা রাজ্য সরকারের প্রবল সমালোচনা করেন।

কমিটিতে যাঁরা রয়েছেন
পাঁচ সদস্যের কমিটিতে রয়েছেন এমপি এবং বিজেপির জাতীয় সহ-সভাপতি রেখা ভার্মা, ইউপি ক্যাবিনেট মন্ত্রী বেবি রানি মৌর্য, তামিলনাড়ুর বিধায়ক এবং বিজেপি মহিলা মোর্চার জাতীয় সভাপতি বনতী শ্রীনিবাসন, দলের নেতা খুশবু সুন্দর এবং পশ্চিমবঙ্গের বিধায়ক শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী।

রাজ্যকে তুলোধোনে বিজেপির কমিটির
বনতী শ্রীনিবাসন বলেন, ঘটনা নিয়ে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করছেন মুখ্যমন্ত্রী। কেউ কেউ প্রশ্ন করছেন বিজেপি কেন ঘন ঘন বাংলায় আসছে? কি হচ্ছে বাংলায়? আমরা বলতে চাই, হ্যাঁ মুখ্যমন্ত্রীর জনগণের রায় আছে। কিন্তু আপনি আইন হাতে তুলে নিতে পারেন না। যে কারণে আমরা প্রায়ই বাংলায় যাই।

আরও পড়ুন: বছরে আয় ১০ লক্ষ টাকা হলেও এক পয়সাও Income Tax নয়? দেখুন কীভাবে সম্ভব

আরও পড়ুন: ১৮ মাসে ১৩৫ কেজি ঝরিয়ে এখন মিক্সড মার্শাল আর্ট ফাইটার!

আরও পড়ুন: বাড়ির ছাদে ভুল করেও নয় এই জিনিসগুলো, দেবীলক্ষ্মী রুষ্ট হতে পারেন

রেখা বর্মা বলেন, আজ আমরা এই সাংবাদিক সম্মেলনে একটি মর্মান্তিক ঘটনা নিয়ে আলোচনা করছি। আমরা দেখছি, এটি এখানে একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। কেন্দ্রীয় দল নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছে। কিন্তু বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, যিনি একজন নারী মুখ্যমন্ত্রী তা লজ্জাজনক।

তিনি বলেন, "একজন নারীর কষ্ট তার বোঝা উচিত। কিন্তু তা করেনি তিনি। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে স্থানীয় প্রশাসনকে তার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এমনকি মহুয়া মৈত্রও স্বীকার করেছেন, নাবালিকারর সঙ্গে সম্মতিক্রমে যৌন সম্পর্ক ধর্ষণ বলে বিবেচিত। মহুয়া তৃণমূলের সাংসদ। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা মানতে রাজি নন। এখানে বাংলায় নারীরা নিরাপদে নেই। আমরা মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছি। আর বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা দরকার।

Advertisement

আরও পড়ুন: পাকিস্তানের GDP-র থেকে বেশি সম্পদ রয়েছে এলআইসি-র, আসছে IPO

আরও পড়ুন: বাগানে মেহগনি লাগিয়ে কয়েক বছরে হয়ে যান কোটিপতি, জানুন কীভাবে

শ্রীরূপা মিত্রচৌধুরী বলেন, আমরা ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছি। আমরা তাদের জিজ্ঞাসা করেছি তাঁরা কী দাবি করছেন। তাঁরা ভাল নেই। বাবা ও মা দুজনেই অসুস্থ বোধ করছেন।

তিনি জানান, এখানে কী ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখতে জে পি নাড্ডা আমাদের পাঠান। আমরা একটি প্রতিবেদন জমা দেব। তিনি দাবি করেন, নির্যাতিতার মা আমাদের বলেছেন, কীভাবে তাঁদের হুমকি দেওয়া হয়েছিল। যাঁরা তাদের মেয়েকে ঘরে ফিরিয়ে এনেছে। টো পুরুষ দুই উইলার উপর এসেছিল. তারা আমাদের হুমকি দিয়েছে। আমরা জিজ্ঞাসা করছি, সে মারা গিয়েছে নাকি তাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে। প্রয়োজনে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা আমরা তাদের করব।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement