Advertisement

এবারেও মিলল না জামিন, ফের জেলেই পার্থ-অর্পিতা

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বিপুল পরিমান টাকা উদ্ধারের পর গত জুলাই মাসে গ্রেফতার করা হয় পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। ২টি ফ্ল্যাট থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। তাছাড়াও উদ্ধার হয় শিক্ষা দফতরের খাম। জিজ্ঞাসাবাদে অর্পিতা জানান, বিপুল পরিমান ওই টাকা পার্থর। এরপরেই তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  

পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 30 Nov 2022,
  • अपडेटेड 10:51 PM IST
  • জামিন পেলেন না পার্থ-অর্পিতা
  • ফের বিচার বিভাগীয় হেফাজত
  • থাকতে হবে জেলেই

ফের জামিনের আবেদন খারিজ পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের। ফলে সেই জেলেই থাকতে হচ্ছে তাঁদের। বুধবার ভার্চুয়াল মোডে আদালতে পেশ করা হয় তাঁদের। জামিনের আবেদন খারিজ করে তাঁদের আবারও ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠায় আদালত। 

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বিপুল পরিমান টাকা উদ্ধারের পর গত জুলাই মাসে গ্রেফতার করা হয় পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। ২টি ফ্ল্যাট থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। তাছাড়াও উদ্ধার হয় শিক্ষা দফতরের খাম। জিজ্ঞাসাবাদে অর্পিতা জানান, বিপুল পরিমান ওই টাকা পার্থর। এরপরেই তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  

গোটা ঘটনায় উঠে আসতে থাকে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। অভিযুক্তদের জামিন খারিজ করার আবেদন জানিয়ে ইডির আইনজীবী আদালতে বলেন, তদন্তে ১০০-রও বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই অ্যাকাউন্টগুলিতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য টাকা লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ। 

অন্যদিকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী বলেন, তাঁর মক্কেল ১১৩ দিন ধরে জেলে রয়েছেন। যেহেতু মামলার নিষ্পত্তি হতে দীর্ঘ সময় লাগবে, তাই তাঁকে আর জেলে রাখার প্রয়োজন নেই। আর সেই কারণেই পার্থকে জামিন দেওয়া উচিত বলে আদালতে সওয়াল করেন তাঁর আইনজীবী। 

২০১৪ সালে শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন পার্থ
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে যখন এই নিয়োগ দুর্নীতি হয়, সেই সময় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। মোটা অর্থ নিয়ে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এমনকী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে ভুয়ো সংস্থা তৈরি করে কোটি কোটি টাকা তিনি লেনদেন করছিলেন বলেও অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে ইডি ও সিবিআই। তদন্তে এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে বলেই খবর। 

Advertisement

আরও পড়ুন - ছবিতে চোখের সামনেই রয়েছে একটি ভুল, ১০ সেকেন্ডে খোঁজার চ্যালেঞ্জ নেবেন?

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement