Advertisement

বিশ্ব

আসছে রহস্যময় সংকেত, 'ভিনগ্রহী' উৎসের খোঁজ NASA-র

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Jan 2022,
  • Updated 9:37 PM IST
  • 1/10

রহস্যে ভরা ব্রহ্মাণ্ড। অতিসম্প্রতি একটি উপগ্রহের সংকেত নাসার বিজ্ঞানীদের আরও কৌতূহলী করে তুলেছে। মহাকাশের একটি নক্ষত্র থেকে রহস্যময় সংকেত ধরা পড়েছে। বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন কীভাবে এবং ঠিক কোথা থেকে আসছে এই সংকেত। (ছবি নাসা)

  • 2/10

মহাকাশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আগত রহস্যময় সংকেত বিশ্লেষণ করে চলেছেন তামাম বিজ্ঞানীরা। উৎসের সন্ধান চালানো হচ্ছে। এই কাজে সাহায্য করছে ট্রানসিটিং এক্সপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট (Transiting Exoplanet Survey Satellite- TESS)। (ছবি গেটি)

  • 3/10

বিচিত্র সংকেত যেখান থেকে আসছে সেই উৎসের সন্ধান করতে সক্ষম হয়েছে এই সমীক্ষক উপগ্রহ। উৎসের নাম দেওয়া হয়েছে- TIC400799224। বিজ্ঞানীদের মতে, দু'টি বাইনারি নক্ষত্র হতে পারে। অর্থাৎ দু'টি তারা একই ধরনের। তাদের চারপাশে ঘন কালো মেঘ। (ছবি নাসা)

  • 4/10

হার্ভার্ড স্মিথোসোনিয়ন ফর অ্যাস্ট্রোফিজিকসের বক্তব্য, বড় গ্রহাণু ধ্বংস হওয়ায় দু'টি নক্ষত্রের মাঝে কালো মেঘ সৃষ্টি হয়েছে। এতটাই ঘন কালো মেঘের আস্তরণ যে তার মধ্যে থাকা বস্তুর সনাক্তকরণ করা বেশ দুঃসাধ্য। তবে উপগ্রহের সাহায্যে তা সম্ভব হয়েছে। (ছবি গেটি)

  • 5/10

নাসার সার্ভে স্যাটেলাইট অত্যন্ত শক্তিশালী। মহাকাশের ভিনগ্রহের তরঙ্গও ধরে ফেলতে পারে। শুধু তাই নয় সুপারনোভার তথ্যও জুটিয়ে ফেলেছে এই উপগ্রহ। (ছবি গেটি)

  • 6/10

২০১৯ সালে যখন TIC400799224 থেকে আলোর তরঙ্গ এসেছিল। মাঝে মাঝে তার আলোর বেগ বেড়েছে। আলো ও মেঘের আড়ালে থাকা উৎসের তালমিল জানতে ২ বছর লাগল বিজ্ঞানীদের। (ছবি গেটি)

  • 7/10

সংকেতের রহস্য সমাধানে মহাকাশের বিভিন্ন জায়গায় কয়েক মাস ধরে ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকে উপগ্রহটি। ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মেঘাচ্ছন্ন TIC400799224-কে নানা দিক দিয়ে জরিপ করা হয়েছে। সংকেত ধরার জন্য অন্যান্য যন্ত্রকেও কাজে লাগিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। (ছবি গেটি)

  • 8/10

অল স্কাই অটোমেটেড সার্ভে ফর সুপারনোভা এবং লো ক্যামেরা অবজারভেটারি তথ্যের সঙ্গে উপগ্রহ থেকে পাওয়া তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে উৎসের সন্ধান করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। জানা গিয়েছে,দু'টি নক্ষত্র পরস্পরের চারদিকে ঘুরছে। প্রতি ১৯.৭৭ দিন অন্তর সংকেত পাঠাচ্ছে। এটা তৈরি হচ্ছে চারপাশে মেঘ থেকে। (ছবি গেটি)

  • 9/10

গ্রহাণুর আকারে এই মহাজাগতিক মেঘপুঞ্জ ১০ কিলোমিটার চওড়া। এর সৃষ্টি নিয়ে ভিন্ন মত রয়েছে বিজ্ঞানীরা। কারও মতে, এটা দু'টি ছোট গ্রহের সংঘর্ষে জন্ম হয়েছে কালো মেঘের। আর একটি মত, গ্রহাণুর সঙ্গে ধাক্কা লেগেছে গ্রহের। কারণ দু'টি নক্ষত্রের মাঝখানে স্থির রয়েছে এই ধোঁয়াশা।কোনওরকম নড়াচাড়া চোখে পড়েনি। (ছবি গেটি)

  • 10/10

TIC400799224 রহস্যের সমাধান করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। নিকষ অন্ধকারের মধ্যেই অদ্ভূত সংকেত তৈরি হচ্ছে।(ছবি গেটি)    

Advertisement
Advertisement