North Cyprus Prime Minister Ersan Saner: উত্তর সাইপ্রাসের প্রধানমন্ত্রী এরসান সানের (North Cyprus Prime Minister Ersan Saner)-এর এক ভিডিও লিক হয়েছে। আর তারপর তাঁকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয়। অভিযোগ উঠেছে, এরসান সানের সেক্স অ্য়াক্ট ভিডিও এক মাফিয়া লিক করে দিয়েছে।
পাল্টা দাবি
তবে এরসান সানের (North Cyprus Prime Minister Ersan Saner)-এর দাবি, ওই ভিডিওয় তিনি নেই। তাঁকে বদনাম করার জন্য এই কাজ করা হয়েছে। তিনি গত কয়েকদিন ধরে রাজনৈতিক চাপের শিকার। ৫৪ বছরের এরসানের দুই সন্তান রয়েছে।
সরকার থেকে সমর্থন প্রত্যাহার
তাঁর (North Cyprus Prime Minister Ersan Saner) দল রাষ্ট্রীয় একতা পার্টি (ইউবিপি) সরকারের ওফর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তবে তারপরও এরসান সরকারে ছিলেন। এরপর তিনি ভোটে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। এবং রাজনীতিতেই থাকবে বলে ঠিক ছিল।
আরও পড়ুন: মিছিলে BJP-র রূপা-অনিন্দ্য কেন? শতরূপকে তিরস্কার করল CPIM
সব পাল্টে গেল
তবে মঙ্গলবার সব বদলে গেল। তাঁর (North Cyprus Prime Minister Ersan Saner) একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে বলে জানা গিয়েছে। আর তারপর এরসান বেশ চাপে পড়ে গিয়েছেন। ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর ভাবমূর্তি।
কী রয়েছে ভিডিওতে
ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বছর ২০-র এক যুবতীকে। যিনি স্ট্রিপ ডান্স করছেন। অভিযোগ উঠেছে, তখন প্রধানমন্ত্রী এরসান সানেরকে হস্তমৈথুন করতে দেখা গিয়েছে। তবে তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ওই ভিডিওটি জাল বলে দাবি করেছেন তিনি।
তিনি আরও জানিয়েছেন
এরসান সানের (North Cyprus Prime Minister Ersan Saner) পরে সংবাদমাধ্যমর সঙ্গে কথা বলেন। তিনি দাবি করেন, ওই ভিডিওটি তাঁর নয়। তাঁর প্রিয় দেশ, দলের সেবা করতে তিনি যাতে না পারেন, তাই আটকে দেওয়া হচ্ছে। তিনি তেমন রাজনীতি করেন না। তিনি সরাসরি হামলা করেন। আর এ জন্য পুরোপুরি পরিকল্পনা করে এই কাজ করা হয়েছে। আগে থেকে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।
তির তুর্কি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে
তিন এর দায় চাপিয়েছেন তুর্কি মাফিয়াদের দিকে। দাবি করেছেন, এটা শুধু তাঁর ওপর নয়, তাঁর পরিবার, তাঁর দল এবং তাদের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা করা হয়েছে। তাই তিনি আইনি পরামর্শ নিচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন।