scorecardresearch
 

দুষ্টু শিরোমণি তৈমুর! মায়ের নজর সরতেই ঘটল দুর্ঘটনা, দেখুন ভিডিও

শর্মিলা ঠাকুর তাঁর একাধিক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ছোটবেলায় সইফ আলি খান কতটা দুরন্ত ছিলেন। এখন নিজের ছেলের ছায়া নিশ্চয়ই নাতির মধ্যেও দেখতে পাচ্ছেন শর্মিলা। কথাতেই তো আছে, বাপ কা বেটা, সিপাহি কা ঘোড়া, কুছ নেহি তো থোড়া থোড়া...

Advertisement
করিনা করিনা
হাইলাইটস
  • মায়ের অলক্ষ্যে গাড়ি থেকে নেমেই সটান দৌড় লাগায় দরজার দিকে
  • শর্মিলা ঠাকুর তাঁর একাধিক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ছোটবেলায় সইফ আলি খান কতটা দুরন্ত ছিলেন
  • চোখের নিমেষে কাজ করতেন

করিনা কাপুর খান যেখানেই যান, ক্যামেরার লেন্স সব সময় তাঁকে অনুসরণ করে। শুধু তিনি কেন, তাঁর পরিবারের অনেকের কাছেই এটা রোজকার ব্যাপার। স্বামী সইফ তো আছেনই, সঙ্গে বড় ছেলে তৈমুরও স্টার কিড হিসাবে দারুণ জনপ্রিয়। সোশাল মিডিয়াতেও বিরাট ফ্যান ফলোইং তৈমুরের। তবে তৈমুর যে এমন ভয়ংকর রকমের দুরন্ত তার নমুনা আগে মেলেনি।

বৃহস্পতিবার বোন সামাইরার জন্মদিনের পার্টিতে পরিবারের সঙ্গে যান করিনা এবং তৈমুর। যথারীতি পাপারাৎজিদের ক্যামেরা সেখানে তাক করাই ছিল। গাড়ি থেকে নামতেই ফটোর আবদার। করিনাও ফটোগ্রাফারদের উদ্দেশে পোজ দেন। হাত নাড়েন। ঠিক সে সময় তামুরও গাড়ি থেকে নামে। মায়ের অলক্ষ্যে গাড়ি থেকে নেমেই সটান দৌড় লাগায় দরজার দিকে। তবে কাচের দরজা ঠিক খেয়াল করতে পারেনি ছোট্ট তৈমুর। তাতেই ধাক্কা খায় সে।

 

করিনাও তৎক্ষণাৎ ঘুরে গিয়ে তৈমুরকে সামলান। ছেলেকে নিয়ে চলে যান ভিতরে। ঘটনায় একটি জিনিস খুব স্পষ্ট। তৈমুর কিন্তু মোটেই শান্ত নয়। শর্মিলা ঠাকুর তাঁর একাধিক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ছোটবেলায় সইফ আলি খান কতটা দুরন্ত ছিলেন। চোখের নিমেষে কাজ করতেন। এখন নিজের ছেলের ছায়া নিশ্চয়ই নাতির মধ্যেও দেখতে পাচ্ছেন শর্মিলা। কথাতেই তো আছে, বাপ কা বেটা, সিপাহি কা ঘোড়া, কুছ নেহি তো থোড়া থোড়া...

Advertisement

 

Advertisement