scorecardresearch
 

OTT-তে স্ট্রিমিং হবে 'অন্তর্দ্বন্দ্ব'! জুনেই আসছে রহস্যে মোড়া এই ছবি

এবার দর্শকেরা সাক্ষী হতে পারবেন এক থ্রিলারধর্মী ছবি 'অন্তর্দ্বন্দ্ব' (Antardwanda)-র। সন্দীপ সরকার পরিচালিত এই ছবি স্ট্রিমিং হবে ক্লিক (Klikk) ওটিটি প্ল্যাটফর্মে।

Advertisement
ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে স্ট্রিমিং হবে 'অন্তর্দ্বন্দ্ব' ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে স্ট্রিমিং হবে 'অন্তর্দ্বন্দ্ব'
হাইলাইটস
  • এবার দর্শকেরা সাক্ষী হতে পারবেন এক থ্রিলারধর্মী ছবি 'অন্তর্দ্বন্দ্ব'।
  • সন্দীপ সরকার পরিচালিত এই ছবি স্ট্রিমিং হবে ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে।
  • আগামী ২৬ জুন থেকে দেখা যাবে এই ছবি। 

লকডাউন পরবর্তী সময় থেকে ডিজিটাল মাধ্যমের ওপর অনেকটাই ভরসা করে দাঁড়িয়ে রয়েছে বিনোদন জগত। এবার দর্শকেরা সাক্ষী হতে পারবেন এক থ্রিলারধর্মী ছবি 'অন্তর্দ্বন্দ্ব' (Antardwanda)-র। সন্দীপ সরকার পরিচালিত এই ছবি স্ট্রিমিং হবে ক্লিক (Klikk) ওটিটি প্ল্যাটফর্মে।

'অন্তর্দ্বন্দ্ব'-তে মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয় সেনগুপ্ত, মধুমিতা সরকার, চন্দন সেন, মিঠু চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তীর মত অভিজ্ঞ অভিনেতারা। ছবির কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন মধুমিতা সরকার। মফস্বলের একজন শিক্ষিতা সরল সাধাসিধে মেয়ে, পৃথা। বিয়ের বিজ্ঞাপন দেখে ব্যাঙ্গালোরে চাকুরিরত ঋদ্ধিমানের সঙ্গে তাঁর বিয়ে দিয়েছিলেন মা - বাবা। কিন্তু বিয়ের পরই তাঁর জীবন একেবারে বদলে যায়। কী হল তাঁর জীবনে সেই নিয়ে ছবির গল্প এগোয়। 

Antardwanda

প্রাইভেট ফার্মের চাকরী, তাই বিয়ের আনুষ্ঠানিক ও নিয়ম কানুনে আটকা পরে বেশি পরিমাণ ছুটি নেওয়ার ফলে বিয়ের ২ মাসের মধ্যে ঋদ্ধিমানের চাকরিটি চলে যায়। অফিসের এই সিদ্ধান্তে দুঃখিত এবং হতাশাগ্রস্ত হলেও, শ্বশুর -শ্বাশুরি বেশ খুশি হয়, তাঁকে ঘরজামাই করে রাখতে পারবে ভেবে। সলিলবাবু এবং পাপিয়ার সমস্ত সম্পত্তি ছিল তাঁদের একমাত্র মেয়ে পৃথার নামে। ঋদ্ধিমান শ্বশুরবাড়িতে থাকাকালীন চাকরির সন্ধান করতে থাকে। এমনই সময় হঠাৎ সলিলবাবু মারা যান এবং সেই শোকে কিছুদিন পর তাঁর পাপিয়াও মারা যান। পৃথা মা - বাবার সম্পত্তি স্বামীর নামে করে দেয়। 

Antardwanda

আরও পড়ুন: মৈনাকের নতুন ছবিতে অপরাজিতা- সৌরসেনী! বাঁধবেন 'একান্নবর্তী' পরিবারের গল্প 

কিছুদিন পর হঠাৎই পৃথার কাছে ফোনে আসে এক অচেনা ব্যক্তির। সে জানতে পারে তাঁর মা - বাবাকে ধীরে ধীরে বিষ দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে এবং কাজটি করেছে তাঁর খুব পরিচিত একজন। ঋদ্ধিমানকে সে কথা জানালেও সে পাত্তা দেয় ন। এদিকে ধীরে ধীরে পৃথাও মানসিক ভারসাম্য হারাতে থাকে। শেষ পর্যন্ত সে আত্মহত্যা করে। 

Advertisement

আরও পড়ুন: কাঞ্চন- পিঙ্কি- শ্রীময়ীর সম্পর্কের টানাপোড়েনে হস্তক্ষেপ করবে না আর্টিস্ট ফোরাম! 

এবার একা কী করবেন ঋদ্ধিমান? কে ছিল সেই রহস্যময় ফোনের ওপাশে? পৃথার বাবা-মাকেই বা কে মেরে ফেলেন? এই সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে আগামী ২৬ জুন ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। 

 

Advertisement