scorecardresearch
 

ভেঙেছে কব্জি মেরুদণ্ডে চিড়! গুরুতর আহত পরিচালক নন্দিতা রায়

হওয়ার কথা ছিল কী, আর হল কী! ভেবেছিলেন আমদাবাদে 'বেলাশুরু' ছবির স্পেশাল স্ক্রিননিংয়ে যাবেন। সবরমতী আশ্রমও ঘুরে দেখবেন। কিন্তু বাধ সাধল দুর্ঘটনা। স্নানঘরে পা পিছলে কব্জি ভেঙে এখন শয্যাশায়ী পরিচালক নন্দিতা রায়। এখানেই শেষ নয়, মেরুদণ্ডেও চিড় ধরা পড়েছে তাঁর। ব্যথা নিয়ে আপাতত বাড়িতেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন নন্দিতা।

Advertisement
নন্দিতা রায় নন্দিতা রায়

হওয়ার কথা ছিল কী, আর হল কী! ভেবেছিলেন আমদাবাদে 'বেলাশুরু' ছবির স্পেশাল স্ক্রিননিংয়ে যাবেন। সবরমতী আশ্রমও ঘুরে দেখবেন। কিন্তু বাধ সাধল দুর্ঘটনা। স্নানঘরে পা পিছলে কব্জি ভেঙে এখন শয্যাশায়ী পরিচালক নন্দিতা রায়। এখানেই শেষ নয়, মেরুদণ্ডেও চিড় ধরা পড়েছে তাঁর। ব্যথা নিয়ে আপাতত বাড়িতেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন নন্দিতা।

সংবাদমাধ্যমে নন্দিতা জানান, দিন কয়েক আগেই দুর্ঘটনাটি ঘটে। বাথরুমে পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলেন। তড়িঘড়ি করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। এক্স রে করানোর পর ধরা পড়ে, তাঁর কব্জির হাড় ভেঙে গিয়েছে এবং মেরুদণ্ডেও সামান্য চিড় ধরেছে। চিকিৎসকের পরামর্শে কব্জির হাড় জুড়তে অস্ত্রোপচার করতে হয়েছে। তার দিয়ে হাড় জুড়ে প্লাস্টার করা হয়েছে। এক দিন থাকতে হয়েছিল হাসপাতালে। কোমরেও বেশ ব্যথা। তবে ওষুধ এবং নিয়মিত ফিজিওথেরাপির সৌজন্যে একটু কম কষ্ট পাচ্ছেন পরিচালক। চিকিৎসকের মতে, এই ব্যথা হয়তো তাঁর আজীবনের সঙ্গী হয়ে উঠবে।

আগামী দুই সপ্তাহ নিয়মিত ফিজিওথেরাপি নিতে হবে তাঁকে। আগামী ২৪ জুলাই হাতের প্লাস্টার খোলা হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক। ফিজিওথেরাপি এবং ওষুধের জন্য দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন বলেই আশাবাদী তিনি। অন্যদিকে তাঁর অসুস্থতার খবর ছড়িয়ে পড়তেই দুশ্চিন্তায় টলিপাড়ার কলাকুশলী থেকে অনুরাগীরা। আপাতত সব কিছুই বাঁ হাতে সারছেন। লেখালেখি, আগামী ছবির কাজের খসড়া তৈরি, সব বন্ধ। রসিকতা করে নন্দিতা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, হয়তো কারও নজর লেগে থাকতে পারে।

 

Advertisement