scorecardresearch
 
Advertisement
দেশ

10 Indian Weapons to Scare China: PHOTOS: ভারতের ১০ ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্র, চিনও যমের মতো ভয় পায়

ভারতীয় হাতিয়ার
  • 1/11

ভারতীয় মিলিটারির(Indian Military) কাছে কিছু হাতিয়ার রয়েছে যাতে চিন(China)ও ভিরমি খায়। যেমন এই হাতিয়ারগুলির (Weapon) কিছু সীমান্ত বিবাদের সময় LAC-র কাছে মোতায়েন করা হয়েছিল। তখন তাদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। এই সমস্ত হাতিয়ার এমন, যাতে যে কোনও যুদ্ধে বড় ধরনের ধ্বংস লীলা চালাতে পারে। শত্রুপক্ষ ভারতের বিরুদ্ধে আক্রমণ করার আগে ভয়ে কাঁপবে।

আইএনএস বিক্রমাদিত্য (INS Vikramaditya)
  • 2/11

আইএনএস বিক্রমাদিত্য (INS Vikramaditya)

ভারতীয় নৌ-সেনার সবচেয়ে বড় বিমান বাহক আইএনএস বিক্রমাদিত্য। দুনিয়ার সবচেয়ে বড় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারস (Aircraft Carresrs) এর মধ্যে একটি। এটি ২৮৩.৫ মিটার লম্বা। এর ৬১ মিটার এর এটি একটি ক্লাসিক মডিফাইড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ভারতীয় নৌ সেনাদের মধ্যে ২০১৩ সালে শামিল করা হয়েছিল। এর আগে এটি সোভিয়েত নৌ সেনা এবং রাশিয়ার নৌ সেনার জন্য পরিষেবা দিয়েছিল। তার রিপ্লেসমেন্ট ৪৫ ৪১০ টন। এই পথ 36t লড়াকু বিমান তৈরি রাখতে পারে যার মধ্যে 36 টি mig-29, মাল্টিরোল ফাইটার্সকে f1w এন্ড সি এবং ks2 হেলিকপ্টার রয়েছে।
 

আইএনএস চক্র পরমাণু সাবমেরিন (INS Chakra Nuclear Submarine)
  • 3/11

আইএনএস চক্র পরমাণু সাবমেরিন (INS Chakra Nuclear Submarine)

সোভিয়েত সময়ের অকুলা ক্লাস পরমাণু সাবমেরিন ভারতীয় নৌসেনার শক্তি। ১১০.৩ মিটার লম্বা এই সাবমেরিনের গতি ১৯ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাতে থাকে। জলের এটি ৬৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে চলতে পারে। এটিই সবচেয়ে বেশি ৬০০ মিটার গভীর পর্যন্ত যেতে পারে। ২৮ টর্পেডো মিসাইল লাগানো থাকে। এ ছাড়া তিনটি আকাশে আক্রমণ করার জন্য মিসাইল লাগানো থাকে। আপাতত এর মধ্যে কেএইচ ৫৫, ক্রুজ মিসাইল টর্পেডো রয়েছে। যদি যুদ্ধের পরিস্থিতি আসে তাহলে এই সাবমেরিন, চিনের সাবমেরিন, যুদ্ধজাহাজ সমস্ত নষ্ট করে দিতে পারে।

Advertisement
ব্রহ্মস মিসাইল (BrahMos Missile)
  • 4/11

ব্রহ্মস মিসাইল (BrahMos Missile)

শুধু ভারত বা এশিয়া নয়, দুনিয়ার সবচেয়ে খতরনাক এবং ঘাতক মনে করা হয় এই মিসাইলটিকে। এটি একটি সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল। এর একাধিক ভ্যারিয়েন্ট ভারতীয় সেনার কাছে রয়েছে। তিন হাজার কেজি ওজনের এই মিসাইল ৮.৪ মিটার লম্বা। একটি ২০০ থেকে ৩০০ কেজি ওজন এর পারম্পরিক সেমি আর্মার পিয়ার্সিং এবং পরমাণু হাতিয়ার নিয়ে যেতে পারে। আলাদা আলাদা ভেরিয়েন্ট এর ৪০০ থেকে নিয়ে ৭০০ কিলোমিটার রেঞ্জ পর্যন্ত রয়েছে। এটার সবচেয়ে মারাত্বক বিষয় হলো এটি মাটি অথবা সমুদ্রের মাত্র ৩ থেকে ৪ মিটার উপর উড়ে যেতে পারে। এতে শত্রুপক্ষের রাডার ঘুণাক্ষরেও জানতে পারবে না, মিসাইল ছাড়া হয়েছে। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো এটি ৪ হাজার ৯৩৯ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা এবং মাঝরাস্তায় রিমোট কন্ট্রোলে গতি পরিবর্তন করতে পারে।

এস ৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (S400 Air Defence System)
  • 5/11

এস ৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (S400 Air Defence System)

ভারতের S400 এয়ার ডিফেন্স ২৮ এপ্রিল ২০০৭ থেকে রয়েছে। অর্থাৎ রাশিয়ার এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম নতুন এবং আধুনিক স্টকহোম ইন্টার্নেশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের দাবি অনুসারে ভারতের কাছে থাকা পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিক ডিফেন্স সিস্টেম এটি। S400 বেরিয়ে রয়েছে যার মধ্যে ৪০ কিলোমিটার, ১০০ কিলোমিটার, ২০০ থেকে আড়াইশো কিলোমিটার এবং ৪০০ কিলোমিটার রয়েছে। সর্বাধিক ১৭ হাজার ২০৬ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় যেতে পারে। একসঙ্গে শত্রুপক্ষের একাধিক হামলা করে তাকে ছত্রভঙ্গ করতে পারে।

রাফায়েল ফাইটার জেট (IAF's Rafale Fighter Jet)
  • 6/11

রাফায়েল ফাইটার জেট (IAF's Rafale Fighter Jet)

ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স এর মাল্টিরোল ফাইটার (Fighter Jet) জেট ড্যাসল্ট রাফায়েল এর উড়ানের জন্য একজন অথবা দুইজন ক্রু এর প্রয়োজন। এই ফ্লাইট লম্বায় ৫০.১ ফিট, উইং স্প্যান ৩৫.৯ ফিট, উচ্চতা ১৭.৬ এবং ওজন ১০,৩০০ কিলোগ্রাম। এই মিসাইল আকাশ থেকে আকাশ, আকাশ থেকে মাটি এবং আকাশ থেকে জাহাজে পরমাণু হাতিয়ার নিয়ে যাওয়ার জন্য সক্ষম। এটি এছাড়া এর মধ্যে একাধিক বোমা মোতায়েন করা সম্ভব।

সুখোই 30 (Su-30MKI)
  • 7/11

সুখোই 30 (Su-30MKI)

(Su-30MKI) রাশিয়ার তরফ থেকে ভারতের পক্ষে একটি দমদার ফাইটার জেট হলো সুখোই ৩০, (Su-30MKI) এটি হিন্দুস্তান এরোনটিক্স লিমিটেড (HAL) এর অত্যাধুনিক ফাইটার। বিমান ভারতীয় বায়ুসেনা ১৭২ বিমান রয়েছে। এটি ওড়ানোর জন্য দুজন ক্রু দরকার হয়। যুদ্ধের সময়ে এটি পুরো হাতিয়ার এর সঙ্গে তিন হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে। সাধারণভাবে এটি ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে এটাই সবচেয়ে বেশি ১৭,৩০০ মিটার উচ্চতায় যেতে পারে। এর মধ্যে ১২ হার্ড পয়েন্টস রয়েছে। যার মধ্যে রকেট মিসাইল এবং বোমা অথবা এর মিশ্রন বানিয়ে লাগানো সম্ভব। এটি রাফায়েলের সঙ্গে মিলে যেকোনো যুদ্ধক্ষেত্রে জয় করে আসতে পারে।

Advertisement
বারাক এইট  (Barak-8)
  • 8/11

বারাক এইট  (Barak-8)

লম্বা দূরত্বের মাটি থেকে আকাশে আক্রমণ করার জন্য মিসাইল এর উপযোগ করে ভারতীয় সেনা। এর ওজন ২৭৫ কিলোগ্রাম এবং লম্বা ৪.৫ মিটার এর উপরে ৬৬০ কেজি ওয়েট লাগানো যায়। এটার সিস্টেম হার্ড টু কিল। অর্থাৎ পড়লে শত্রু সম্পূর্ণরূপে শেষ। এর রকেট ধোয়া ছাড়া উড়তে পারে। তাই দেখা যায় না। এর রেঞ্জ ১৬ থেকে ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত। যা ২ হাজার ৪৬৯ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে শত্রুপক্ষকে আক্রমণ করতে পারে।

অগ্নি মিসাইল (Agni Missile)
  • 9/11

অগ্নি মিসাইল (Agni Missile)

ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী মিসাইল এর মধ্যে একটি। ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালেস্টিক মিসাইল অর্থাৎ ব্যালেস্টিক মিসাইল এর ওজন ৫০ থেকে ৫৬ হাজার কেজি ১৭.৫ মিসাইল ১৫ কেজি ওজনের হাতিয়ার নিয়ে যেতে পারে। পরমাণু হাতিয়ার এই মিসাইল কে অদ্ভুত শক্তি প্রদান করে। এটি ৫৫০০ কিলোমিটার রেঞ্জের। অর্থাৎ পাকিস্তান, চিন তো দূর অস্ত, অর্ধেক দুনিয়া চলে আসে এই মিসাইলের বিষয়ে পাকিস্তান ভাবতেও পারবে না।

ধনুষ (Dhanush)
  • 10/11

ধনুষ (Dhanush)

155mm বাই ফর্টি ফাইভ ক্যালিবার ওয়ালা ধনুশ কামান ২০১৯ এ ভারতীয় সেনাতে শামিল করা হয়েছে। এটি প্রস্তাবের স্বদেশি ভার্সন আপাতত সেনাদের কাছে বারোটি ধনুশ রয়েছে। ১১৪ টি অর্ডার করা হয়েছে। জনসংখ্যা বেড়ে ৪১৪ টি করা হয়েছে। এখন এটি চুরাশিটি বানানো হয়েছে। এটি চালানোর জন্য ৬ থেকে ৮ জন লোক দরকার হয়। গোলার রেঞ্জ ৩০ কিলোমিটার। এটি ১৫ সেকেন্ডের ৩ রাউন্ড কামান রাখতে পারে। এটি ৩ মিনিটে ১৫ এবং ৬০ মিনিটের ৬০ রাউন্ড ছাড়তে পারে। অর্থাৎ প্রয়োজন অনুযায়ী শত্রুপক্ষকে ঘায়েল করে দিতে পারে এই মিসাইল। এখন এই কামান সীমান্তে মোতায়েন করে দিলে বিপক্ষ দলের কি অবস্থা হবে সহজেই অনুমেয়।

 

ভিএল এসআরএসএম (VL-SRSAM)
  • 11/11

ভিএল এসআরএসএম (VL-SRSAM)

ভারতীয় নৌসেনার স্বদেশ নির্মিত ভিয়েল এসআরএসএম মিসাইল surface-to-air মিসাইল। এই মিসাইল ১৫৪ কেজি ওজনের। মিসাইলটি প্রায় ১২.৬ ফিট লম্বা। শত্রুর জাহাজকে অথবা মিসাইলকে মেরে নামিয়ে দিতে পারে। এর রেঞ্জ ২৫ থেকে ৩০ কিলোমিটার। এটি সবচেয়ে বেশি ১২ কিলোমিটার উঁচুতে যেতে পারে। এর গতি বারাকের দ্বিগুণ। এটিকে কোন জাহাজের বসিয়ে টি চালিয়ে দেওয়া যেতে পারে।

Advertisement