scorecardresearch
 

পতাকা ছেঁড়াকে ঘিরে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ, সিউড়তে আহত ১

পতাকা ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে তৃণমূল (TMC) - বিজেপি (BJP) সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বীরভূমের ( Birbhum) সিউড়ি। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে এক তৃণমূল কর্মী আহত হয়েছেন বলে খবর। তাঁকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিজেপি কর্মীরাই হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলে। যদিও এটা তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেরই বহিঃপ্রকাশ বলে পালটা দাবি করেছে বিজেপি। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ
  • আহত ১ তৃণমূল কর্মী
  • তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ বিজেপির

পতাকা ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে তৃণমূল (TMC) - বিজেপি (BJP) সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বীরভূমের ( Birbhum) সিউড়ি। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে এক তৃণমূল কর্মী আহত হয়েছেন বলে খবর। তাঁকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিজেপি কর্মীরাই হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলে। যদিও এটা তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেরই বহিঃপ্রকাশ বলে পালটা দাবি করেছে বিজেপি। 

তৃণমূলের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে সিউড়ির চৈতালি মোড়ে তাদের পতাকা খুলে ফেলার চেষ্টা করে বিজেপির লোকেরা। সেই সময় বাধা দেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকেরা। তারপরেই তৃণমূল কর্মী সমর্থকেদর ওপরে ধারালো অস্ত্র, লাঠি নিয়ে হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। ব্যাপক মারধর করা হয় তাঁদের। তৃণমূলের সিউড়ি শহর সভাপতি মহম্মদ আবদুল সফি বলেন, 'বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলের পতাকা ছিঁড়ে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছিল। তৃণমূল কর্মীরা বাধা দিলে তাঁদের মারধর করা হয়।' ঘটনায় আহত হন শেখ আকবর নামে এক তৃণমূল কর্মী। তাঁকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গত, বুধবার তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের হাত ধরে ঘাসফুল শিবিরে যোগদান করেন বিজেপির বীরভূম জেলার যুব মোর্চার প্রাক্তন সহ সভাপতি অনিন্দ সিং সহ বেশ কিছু পদ্ম সর্মথক। তার জেরেই বিজেপি এই হামলা চালিয়েছে বলে দাবি তৃণমূলের। 

যদিও তৃণমূলের এই অভিযোগ সরাসরি খারিজ করেছে বিজেপি। তাদের দলের কেউ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয় বলেই দাবি বিজেপির। বরং তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই এই ঘটনা বলে পালটা দাবি গেরুয়া ব্রিগেডের। এই প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, 'সব অভিযোগ মিথ্যা। আমাদের কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেবে বলে নিজেদের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বকে বিজেপির ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে তৃণমূল।' প্রসঙ্গত নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উঠে আসছে রাজনৈতিক সংঘর্ষের খবর। সেক্ষেত্রে নির্বাচনের সময় এই ধরনর সংঘর্ষের খবর আরও আসতে পারে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

Advertisement

 

Advertisement