scorecardresearch
 

Ginger Protects Cancer: সাত রকম ক্যানসার আটকায়, রক্ত পরিশুদ্ধ করে আদা, এভাবে খান

Ginger Protects Cancer: কেউ এটিকে মশলা হিসেবে ব্যবহার করে, আবার কেউবা সাজানোর জন্য। এর সুগন্ধ ও গন্ধ খাবারের স্বাদ বাড়ায়। এটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এই কারণে, এটি একটি স্বাস্থ্য টিস্যু সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আদা নানাভাবে খাওয়া যায়, তবে চায়ে ব্যবহার করা খুবই উপকারী।

Advertisement
আদা খান এভাবে আদা খান এভাবে
হাইলাইটস
  • আদার রস শরীরে সাক্ষাত্‍ মহৌষধ
  • যৌবনের উদ্দীপনা ফিরিয়ে দেয় অল্প দিনেই
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Ginger Protects Cancer: রান্নাতে আদা ব্যবহার করেন এমন অনেকেই রয়েছেন। কেউ এটিকে মশলা হিসেবে ব্যবহার করে, আবার কেউবা সাজানোর জন্য। এর সুগন্ধ ও গন্ধ খাবারের স্বাদ বাড়ায়। এটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এই কারণে, এটি একটি স্বাস্থ্য টিস্যু সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আদা নানাভাবে খাওয়া যায়, তবে চায়ে ব্যবহার করা খুবই উপকারী।

আদার রসও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। জেনে নিন-

১. হজমে সহায়ক: আদার রস শরীরে হজমের রস বাড়ায়। এর সেবনে হজমশক্তির উন্নতি ঘটে এবং খাবার সহজে হজম হয়।

২. ত্বক সম্পর্কিত রোগ দূরে রাখে: আদার রস পান করলে রক্ত ​​বিশুদ্ধ হয় এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়। এটি ব্রণ এবং ত্বকের সংক্রমণের ঝুঁকিও দূর করে।

৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আদার রস খুবই উপকারী। এর নিয়মিত সেবনে রেয়ার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। শুধু তাই নয়, এটি সাধারণ মানুষের ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়।

৪ ব্যথা থেকে মুক্তি: নিয়মিত আদার রস পান করলে রক্ত ​​সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং পেশীর ব্যথা উপশম হয়। এর পাশাপাশি এটি মাথাব্যথায়ও বেশ উপকারী।

৫. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে: আদা রসে শরীরের মেটাবলিজম ঠিক থাকে। প্রতিদিন এটি খেলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরে যায়।

৬. ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সুরক্ষা: আদার মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান পাওয়া যায়। এর জল ফুসফুস, প্রোস্টেট, ডিম্বাশয়, কোলন, স্তন, ত্বক এবং অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে।

৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: আদার রস শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি প্রতিদিন এটি খেলে সর্দি-কাশি এবং ভাইরাল সংক্রমণের মতো রোগের ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়া কফের সমস্যাও দূর করে।

Advertisement

 

Advertisement