England Girl Left Google Job : Google-এর চাকরি ছেড়ে নয়া কাজ, তরুণীর আয় শুনলে চমকে উঠবেন

England Girl Left Google Job: বিশ্বের অন্যতম বড় কোম্পানি গুগলের লাখ লাখ টাকার চাকরি ছেড়ে নিজের ব্যবসা শুরু করেছে এক তরুণী। এখন তিনি ব্যবসা থেকে মোটা টাকা আয় করছেন। ২৮ বছর বয়সী ওই তরুণীর নাম বামি কুটেই। এ বিষয়ে নিজেই জানিয়েছেন বামি।

ব্রিটেনের বাসিন্দা
তিনি ব্রিটেনে বসবাসকারী। বামি কুটেই বলেন, পড়ালেখা শেষ করেই প্রথম চাকরি পাই গুগলে। সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। মনে হচ্ছিল যেন স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। কিন্তু কিছুদিন পর অফিসে নিঃসঙ্গ বোধ করতে থাকি। তিনি তার দলের একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ কর্মী ছিলেন।

এই অবস্তায় অজানা জায়গার মানুষের সঙ্গে মেশার পরিকল্পনা করেন বামি। তিনি টরন্টো গুগল অফিসে একটি ওয়ার্কআউট ক্লাস শুরু করেন। এবং এটা নিজেই হোস্ট করার সিদ্ধান্ত নেন। এর উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে মানুষ একে অপরের সঙ্গে মিশে যেতে পারে। তবে, ভাগ্যের অন্য পরিকল্পনা ছিল যেন।

আরও পড়ুন: তেতোর অনেক গুণ, হিসেব মতো না খেলেই ভয়ঙ্কর বিপদ

আরও পড়ুন: প্লেনে এয়ারহোস্টেসের সে কী নাচ! ভিডিও VIRAL, তুমুল প্রশংসা

আরও পড়ুন: পিঙ্ক ড্রেসে Malaika Arora-র জাদু দেখে ফিদা ফ্য়ানেরা, ছড়িয়ে দিলেন মায়া

 

 

 

 

View this post on Instagram

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

A post shared by AKA BAM BAM BOOGIE (@bamikuteyi)

গুগলে চাকরি করার সময়ই
Google-এ কাজ করার সময়ই বামি কুটেই ব্যাম বাম বুগি এবং টোয়ার্কের মতো অনন্য নাচ চালু করেছিলেন। যদিও এই পদক্ষেপগুলি কিছু Google অফিসের কর্মচারীদের মধ্যে চালু করা হয়েছিল। কিন্তু শিগগির এটা সব Google অফিস জুড়ে বিখ্যাত হয়ে ওঠে।

এবং এটি Google পরিসরে সবচেয়ে জনপ্রিয় জিনিস হয়ে ওঠে। পরে এর ভিডিওগুলি ভাইরাল হতে শুরু করে এবং এই নাচের স্টেপ দেখে বাইরেও হিট হয়ে যায়।

চাকরি ছেড়ে নাচ থেকে লাখ লাখ আয়
ধীরে ধীরে বামির এই অনন্য ওয়ার্কআউট ক্লাসের চাহিদা এমন বেড়ে যায় যে তাঁর কাছে দেশ-বিদেশ থেকে ফোন আসতে থাকে। লোকজন তাঁকে টাকাও দিতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে বামি তাঁর প্রতিভা আরও অন্বেষণ করতে ২০১৮ সালে Google-এর চাকরি ছেড়ে দেন এবং সম্পূর্ণ টাইল ব্যাম বাম বুগি এবং টোয়ার্ক নাচের ধাপ শেখাতে শুরু করেন।

বামি কুটেই একজন ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাইকির মতো ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি শারীরিক এবং ভার্চুয়াল ওয়ার্কআউট ক্লাস দেন এবং বিনিময়ে ফি নেন। 

করোনার ফলে তাঁর কাজের প্রতি বিরূপ প্রভাব পড়েছিল। তবে এখন তার ব্যবসা আবার ট্র্যাকে ফিরে এসেছে। তিনি বছরে প্রায় ৯৭ লক্ষ টাকা আয় করছেন।