Advertisement

বাংলাদেশ

Hilsa Fish Bangladesh: সাগরে জাহাজ ও ড্রোন নামাল বাংলাদেশ, ইলিশ বাঁচাতে আর কী করছেন ইউনূস?

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 09 Oct 2025,
  • Updated 2:50 PM IST
  • 1/10

ইলিশ চুরি রুখতে পদক্ষেপ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের। নামানো হয়েছে যুদ্ধজাহাজ। এমনকি আকাশপথেও নজরদারির ব্যবস্থা করেছে তারা। 
 

  • 2/10

বাংলাদেশের  বিভিন্ন নদী এবং উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে নিজস্ব জলসীমার মধ্যে আকাশপথে নজরদারির জন্য মোতায়েন হয়েছে ড্রোন এবং হেলিকপ্টার। প্রজননের মরশুমে ইলিশ ধরা আটকানোর জন্যই এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা বলে জানানো হয়েছে।
 

  • 3/10

বাংলাদেশের একাধিক নদী এবং উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জলসীমায় জলপথ ও আকাশপথে নজরদারি চালাচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। ইলিশ পাহারায় মোতায়েন কার হয়েছে ড্রোন এবং হেলিকপ্টারও।
 

  • 4/10

প্রজননের মরশুমে ইলিশ ধরায় আখেরে ক্ষতি হয় মৎস্য ব্যবসার। জীব বিজ্ঞানীদের পরামর্শ মেনে ৪ অক্টোবর থেকে আগামী ২৫ অক্টোবর অবধি ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবারে। সেই নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে যাতে ইলিশ চুরি না হয় তার জন্যই কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে মহম্মদ ইউনূস প্রশাসন। সেই কারণেই জলসীমায় ১৭টি রণতরী মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও আকাশ থেকে ড্রোন এবং হেলিকপ্টার নজরদারি চালাচ্ছে। 
 

  • 5/10

ইলিশ মাছের প্রজনন মরসুমে ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০২৫’ বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সমুদ্র, নদী ও উপকূলীয় এলাকায় কঠোর নজরদারি ও অভিযান চালাচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনব্যাপী চলবে এই অভিযান। এ সময় সারাদেশে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে।

  • 6/10

সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে 'ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার' এর আওতায় নৌবাহিনীর ১৭টি যুদ্ধজাহাজ বাংলাদেশের ৯টি জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে। অভিযানে চাঁদপুর, কক্সবাজার, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, বরিশাল ও পটুয়াখালীসহ উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে।
 

  • 7/10

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইলিশের নিরাপদ প্রজনন নিশ্চিত করতে তারা সদা প্রস্তুত রয়েছে। এ অভিযান বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশের প্রাচুর্য বৃদ্ধি ও সামগ্রিক মৎস্য সম্পদের সমৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 

  • 8/10

আইএসপিআর জানিয়েছে, গভীর সমুদ্রে দেশি-বিদেশি সব প্রকার সৎস্য শিকারিদের অনুপ্রবেশ বন্ধে নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ এবং অত্যাধুনিক মেরিটাইম পেট্রল এয়ার ক্রাফটের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হচ্ছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফ্লিটের জাহাজ, ক্রাফট এবং বোটসমূহ ইলিশের প্রধান প্রজনন অঞ্চলে মোতায়েন রয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন, সশস্ত্র বাহিনী কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, ও মৎস্য কর্তৃপক্ষের সাথে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের মাধ্যমে অবৈধ ইলিশ আহরণ ও বিদেশি মাছ ধরার ট্রলারের অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করবে নৌবাহিনী।
 

  • 9/10

মৎস্য মন্ত্রকের ইলিশ বিভাগের সহকারী ডিরেক্টর তথা উপপ্রধান মুহাম্মদ কামারুজ্জামান জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা থাকাকালীন এই নজরদারির সময়ে বরিশাল এবং চট্টগ্রাম জেলাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মাছ ধরার অভিযোগে গত কয়েক দিনে বরিশাল এবং চট্টগ্রাম থেকে শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরার জালও।
 

  • 10/10

রণতরীতে নজরদারি অন্য কারণও রয়েছে। সাম্প্রতিককালে পশ্চিমবঙ্গের মৎস্যজীবীরা ভুল করে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে বিপদে পড়েছেন। তাঁদের পাকড়াও করে বাংলাদেশের উপকূলরক্ষা বাহিনী। মোট ৯৫ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেফতার করেছিল বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজক পরিস্থিতি তৈরি হয়। শেষ পর্যন্ত বন্দিবিনিময়ের মাধ্যমে ভারতে ফেরত আসেন তাঁরা। ভারত থেকেও বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয় সে দেশের ৯০ জন মৎস্যজীবীকে। বাংলাদেশের মৎস্য মন্ত্রকের ইলিশ বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর ফিরোজ আহমেদ বলেন, 'ইলিশের নিরাপদ প্রজনন নিশ্চিকরার জন্য ড্রোনের মাধ্যমে নদী এবং সামুদ্রিক জলপথে আমরা নজরদারি চালাচ্ছি।'


 

Advertisement

লেটেস্ট ফটো

Advertisement