সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখ হাথরসে বুলগড়ি গ্রামে ক্ষেতে কাজ করার সময়ে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় উদ্ধার হয় ১৯ বছর বয়সী ওই যুবতির দেহ। জিভ কেটে নেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। দেহ উদ্ধারের পরে ওই যুবতির মা ও দাদা স্থানীয় থানায় নিয়ে যায়। পুলিশের সহয়তায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় নির্যাতিতাকে। ছবি-ইন্ডিয়া টুডে
সেপ্টেম্বরের ১৯ তারিখ জেএন হাসপাতালে নির্যাতিতার বয়ান রেকর্ড করা হয়। দুই অভিযুক্তের নাম নেয় ওই তরুণী। অভিযোগের ভিত্তিতে সন্দীপ বলে একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ছবি- ইন্ডিয়া টুডে
সেপ্টেম্বরের ২১ ও ২২ তারিখ জেলাশাসকের সামনে বয়ান রেকর্ড করা হয়। আরও তিন অভিযুক্ত লুবকেশ, রবি ও রামুর নাম নেন ওই তরুণী। গণধর্ষণ ও ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে মামলা রুজু হয়। সেপ্টেম্বর ২১ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে ওই তরুণীর অবস্থা আরও শোচনীয় হয়। সফদরজং হাসপাতালে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়। এই সময়ের মধ্যে ধরা পড়ে যায় বাকি অভিযুক্তরাও। ছবি- ইন্ডিয়া টুডে
সেপ্টেম্বরের ২৯-৩০ তারিখ সফদরজং হাসপাতালে মারা যান নির্যাতিতা ওই তরুণী। শুরু হয় ধরনা-বিক্ষোভ। ওই রাতেই পুলিশ তরুণীর দেহ জোর করে দাহ করে দেয় বলে অভিযোগ। তরুণীর পরিবারকে বাড়ির ভিতর ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। দুদিন পরেই ওই তরুণী ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসে। সেখানে গণধর্ষণের কোনও কথাই লেখা হয়নি। ছবি- ইন্ডিয়া টুডে
অক্টোবরের ৪ তারিখ হাথরসে গিয়ে নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভাঢড়া। যদিও প্রথমবার তাঁদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। পরের বারের চেষ্টায় তাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়েছিল। গ্রামে প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল সংবাদমাধ্যমেরও। ছবি- পিটিআই
অক্টোবরের ১১ তারিখ মামলার তদন্তভার নেয় সিবিআই। একাধিকবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তারা।অক্টোবর ১২ তারিখ এলাহাবাদের হাইকোর্টে লখনউ বেঞ্চে শুনানি চলাকালীন নির্যাতিতার আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা দাবি করেন, মামলাটি উত্তরপ্রদেশ থেকে সরাতে হবে। এছাড়া সিবিআই তদন্তে আপত্তি জানিয়ে একাধিক আবেদন জমা পড়ে। ছবি- পিটিআই
অক্টোবরের ২৭ তারিখ সুপ্রিম কোর্ট জানায়, মামলাটি আপাতত উত্তরপ্রদেশ থেকে সরবে না। সিবিআই এই মামলাটির তদন্ত শুরু করেছে। তাই এখনই বদলির প্রয়োজন নেই। ছবি- ইন্ডিয়া টুডে