Kolkata: ভাইকে ভিডিও কল (Video Call) করে দ্বিতীয় হুগলি সেতু (Second Hooghly Bridge) থেকে ঝাঁপ যুবকের। সোমবার রাতের ঘটনা। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ওই যুবকের এখনও কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। যুবকের খোঁজে পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাড়ির ছাদে ভুল করেও নয় এই জিনিসগুলো, দেবীলক্ষ্মী রুষ্ট হতে পারেন
চেতলার বাসিন্দা ওই যুবক
পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে খবর, দ্বিতীয় হুগলি সেতু থেকে গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী এক যুবক। চেতলা থানা এলাকার বাসিন্দা শ্রীকেশ সিং নামে এক যুবক সোমবার রাতে দ্বিতীয় হুগলি সেতু (Second Hooghly Bridge) থেকে গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়েছেন তিনি। বিদ্যাসাগর সেতু থেকে উদ্ধার হয়েছে তাঁর স্কুটি।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের GDP-র থেকে বেশি সম্পদ রয়েছে এলআইসি-র, আসছে IPO
এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়নি
মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত তার দেহ উদ্ধার করা যায়নি। গঙ্গায় আত্মঘাতী যুবকের দেহের সন্ধানে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে কলকাতা রিভার ট্রাফিক পুলিশ। ওই যুবকের আত্মহত্যা করার আসল কারণ এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: বাগানে মেহগনি লাগিয়ে কয়েক বছরে হয়ে যান কোটিপতি, জানুন কীভাবে
এসেছিলেন স্কুটিতে চেপে?
পুলিশ সূত্রের খবর, সোমবার রাতের দিকে নিজের স্কুটি নিয়ে চেতলার বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান শ্রীকেশ সিংহ নামে ওই যুবক। এরপরই তাঁর ভাইকে ভিডিও কল (Video Call) করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। দাদা আত্মহত্যা করতে চলেছে একথা জানার পরই চেতলা থানায় ফোন করে বিষয়টি জানান তাঁর ভাই। পুলিশ যাতে কোনও ব্যবস্থা নেয়, সেই আর্জি করেন।
আরও পড়ুন: প্রথম মহাকাশযাত্রায় নিরাপদ Jeff Bezos? অটোমেটিক লঞ্চে প্রশ্ন!
তৎপর পুলিশ
দ্বিতীয় হুগলি সেতু হেস্টিংস থানার অন্তর্গত। তাই চেতলা থানার পুলিশ দ্রুত যোগাযোগ করে হেস্টিংস থানার সঙ্গে। এর পরেই হেস্টিংস থানা থেকে পুলিশ বাহিনী পৌঁছয় বিদ্যাসাগর সেতুতে।
আরও পড়ুন: Google Maps-এর এই ফিচার ধরিয়ে দিল ইটালির মাফিয়াকে, বিশ সাল বাদ
তবে পুলিশি তৎপরতা ফলপ্রসূ হয়নি। পুলিশ পৌঁছলে ওই যুবকের আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। আশপাশে খোঁজাখুজি শুরু হয়। সেতুর ওপর থেকে তাঁর স্কুটিটি উদ্ধার করতে পেরেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ওই যুবকের দেহ উদ্ধার করা যায়নি।
আরও পড়ুন: R Madhavan-কে ফ্যান বললেন 'ড্যাডি', 'আঙ্কল বলেই ডাকো সোনা', জবাব তাঁর
তদন্ত করে দেখা হচ্ছে
তাঁর খোঁজে গঙ্গায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে রিভার ট্রাফিক পুলিশ। আত্মহত্যার কারণও এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হেস্টিংস থানার পুলিশ। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হচ্ছে।