Advertisement

নৃশংস! নদিয়ায় বধূকে ইলেক্ট্রিক শক দিয়ে খুনের অভিযোগ

ওই গৃহবধূর নাম মহসিনা মণ্ডল। তাঁর বাপের বাড়ি নদিয়ারই চাপড়া থানার পদ্মমালা এলাকায়। বছর কয়েক আগে ভীমপুর থানার অন্তর্গত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ডাঙাপাড়া এলাকার বাসিন্দা নবাব মণ্ডলের সঙ্গে বিয়ে হয় মহসিনার। 

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • নদিয়া,
  • 29 Jun 2022,
  • अपडेटेड 3:38 PM IST
  • পণের দাবিতে খুনের অভিযোগ
  • নদিয়ার চাপড়ার ঘটনা
  • অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে পুলিশ

পণের দাবিতে ইলেকট্রিক শট দিয়ে এক বধূকে খুনের অভিযোগ উঠল স্বামী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) চাপড়ায় ভীমপুর থানা এলাকায়। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যদিও এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।

জানা গিয়েছে, ওই গৃহবধূর নাম মহসিনা মণ্ডল। তাঁর বাপের বাড়ি নদিয়ারই চাপড়া থানার পদ্মমালা এলাকায়। বছর কয়েক আগে ভীমপুর থানার অন্তর্গত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ডাঙাপাড়া এলাকার বাসিন্দা নবাব মণ্ডলের সঙ্গে বিয়ে হয় মহসিনার। 

অভিযোগ, বিয়ের কয়েকদিন পর থেকেই পণের (Dowry) জন্য মহসিনার উপর শারীরিক নির্যাতন করত শ্বশুর বাড়ির লোকেরা। এই বিষয়ে মহসিনার মা জানাচ্ছেন, বিয়ের পর থেকেই তাঁর মেয়ের ওপরে কখনও টাকা, কখনও গয়না, কখনও মোটরবাইক, কখনও বা অন্যকিছুর জন্য চাপ দেওয়া হত। স্বামী, শাশুড়ি এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজন মারধরও করত তাঁকে। এরপর মঙ্গলবার অশান্তি চরমে ওঠে। সে কথা ফোন করে জানিয়েও ছিল মহসিনা। তারপর থেকেই আর মেয়ের সঙ্গে কথা হয়নি তাঁর।

এরপর, বুধবার সকালে এলাকার মানুষ ফোন করে মহসিনার বাপেরবাড়িতে জানান যে, তাঁদের মেয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছেন। স্থানীয়রাই তাঁকে উদ্ধার করে চাপড়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। মৃতার পরিবারের অভিযোগ খুন করা হয়েছে তাদের মেয়েকে। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ভীমপুর থানার পুলিশ।

আরও পড়ুনকর্মীর অ্যাকাউন্টে ভুল করে ঢুকল একসঙ্গে ২৮৬ মাসের মাইনে, তারপর...

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement