Advertisement

লাইফস্টাইল

ডায়াবেটিস কমানো এত সোজা ! সব রান্না ঘরেই আছে মহৌষধি

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 Sep 2021,
  • Updated 10:14 AM IST
  • 1/6

ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড সুগার রোগীদের আরও অন্য স্বাস্থ্যের সমস্যা তৈরি করতে শুরু করে। ডায়াবেটিস নিজে এমন রোগ যে আরও দশটি রোগের উৎস। রোগীরা ডায়াবেটিস কন্ট্রোল এর জন্য এমন কোন পন্থা নেই যা চেষ্টা করে দেখে না। চিকিৎসকের পরামর্শ তো বটেই, পাশের বাড়ির প্রতিবেশী কিংবা পরিচিত সকলের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে তারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে।

  • 2/6

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ভারতীয়দের রান্নাঘরে যে সমস্ত মশলার ব্যবহার করা হয়, তা শুধুমাত্র যে স্বাদের জন্য অত্যন্ত চমৎকার তাই শুধু নয়, এর মধ্যে প্রত্যেকটিতে মারাত্মক ঔষধি গুণ রয়েছে। এ রকমই চারটি মশলা, যেটাকে ডায়েটে যদি শামিল করে নেওয়া যায়, তাহলে রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বিশেষজ্ঞদের মত অনুযায়ী ডায়াবেটিস টাইপ ২ ম্যানেজমেন্ট হেলদি ডায়েট এবং লাইফ স্টাইল এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। যদি এই ডায়েট এর মধ্যে রান্নাঘরে মজুত থাকা হলুদ, মেথি, দারচিনি এবং তুলসি এই চারটি মশলা ব্যবহার করা যায়, তাহলে রোগীর ক্ষেত্রে মারাত্মক উপকার পাওয়া যেতে পারে।

  • 3/6

হলুদ - স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে হলুদ হল কারকিউমিন এর ভান্ডার। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মত কাজ করে। এই মশলা ডায়াবেটিস রোগীদের পথ্য তৈরি করতে মারাত্মকভাবে উপকারী। এছাড়াও হলুদে আন্টি ইনফ্লেমেন্ট্রি গুণ থাকে যা মধুমেহ রোগীর ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী।

  • 4/6

মেথি - মেথির ব্যবহার প্রত্যেকটা বাড়িতে প্রতিটি রান্নাতেই প্রায় করা হয়। মানুষ মেথিকে মশলা এবং মেথির পাতা শাক হিসেবে ব্যবহার করে। মেথির শাক অত্যন্ত জনপ্রিয়। বিশেষ করে উত্তর ভারতীয় রান্নাঘরগুলিতে মেথি পাচন প্রক্রিয়া সুচারুরূপে করতে পারে। পাশাপাশি, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা অপরিসীম কোলেস্টেরল কম রাখার জন্য মেথি নিয়মিত খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।

  • 5/6

তুলসি - তুলসি খাওয়া সব সময়ই ভাল। আরও ১০ রকম রোগের সঙ্গে ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও তুলসি অত্যন্ত লাভদায়ক। শরীর যেমন মজবুত করে এবং ইমিউনিটি বাড়ায়, তেমনই তুলসি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তুলসিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কম করে। তুলসির মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও দুর্দান্ত হবে কার্যকরী।

 

  • 6/6

দারচিনি - দারচিনিতে অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল প্রোপার্টিস থাকে। এ ছাড়া এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রভাব রয়েছে। বিভিন্ন রিপোর্ট অনুসারে দারচিনি সেবন করলে ডায়াবেটিস রোগীরা ডায়াবেটিস টু তে চলে যাওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। দারচিনিতে মিথাইল হাইড্রক্সি চালকোন পলিমার থাকে যা রক্তে থাকা গ্লুকোজকে নিয়ন্ত্রণ করে।

Advertisement
Advertisement