Advertisement

টেক

কি ভাবছেন, গড়গড় করে বলে দেবে কম্পিউটার, গবেষণায় বিরাট সাফল্য

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 14 Oct 2021,
  • Updated 3:19 PM IST
  • 1/8

বিগত কিছু বছর থেকে brain-computer ইন্টারফেসকে আধুনিক বানানোর চেষ্টা চলছিল। ইঞ্জিনিয়াররা এবং বিজ্ঞানীরা মিলে যৌথ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। যাতে তারা এমন যন্ত্র বানাতে পারেন, মস্তিস্কের চিন্তা ভাবনাকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসতে পারা যায়। অবশেষে তারা সফল হয়েছেন।
 

  • 2/8

এমন যন্ত্র তৈরি করে ফেলেছেন তাঁরা, যাতে আপনি কী ভাবছেন তা ওই যন্ত্র লাগানো মাইক্রোফোন বাইরে সবার সামনে তা ঘোষণা করে দেবে।নেদারল্যান্ড এবং জার্মানির বৈজ্ঞানিকরা মিলে এমন কম্পিউটার বানিয়েছেন, চিন্তাভাবনাকে কথায় বদলে দিচ্ছে যন্ত্র।

  • 3/8

এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে ওই সমস্ত লোকদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে, যাতে যারা ভাবতে পারেন অথচ বাইরে কথা বলতে পারেন না, কিংবা সেই সমস্ত অপরাধী যাঁরা তাদের মস্তিষ্কের বক্তব্য সামনে প্রকাশ্যে আনতে চান না।

  • 4/8

ডাচ এবং জার্মান বৈজ্ঞানিকরা মেশিন লার্নিং এর পদ্ধতি আরও আধুনিক এবং উন্নততর করে তৈরি করে দিয়েছে। বৈজ্ঞানিকরা মৃগী রোগে আক্রান্ত কিছু মহিলার মস্তিষ্কে ইলেকট্রোড লাগিয়ে দিয়েছেন। যার কারণে তারা যা চিন্তা করেন, তা মেশিনে লাগানো স্পিকার বাইরে ঘোষণা করে দিচ্ছে।

স্টাডি রিপোর্টটি সম্প্রতি সাইন্টিফিক জার্নাল কমিউনিকেশন বায়োলজিতে প্রকাশিত হয়েছে। নেদারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারে জানিয়েছেন যে, আমরা মৃগী রোগীর ওপর বিভিন্ন রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছিলাম। এই বিচার কোপেনহেগেন এক্সপার্টিজ সেন্টারে করা হয়।

  • 5/8

এই সমস্ত রোগীদের মাথায় ইলেকট্রোড লাগানো হয়। ঐ সমস্ত লোকদের স্টাডিতে যোগ দিতে যায় কি না, তা জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তারা রাজি হওয়ার পরে তাদেরকে এভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্যে ফেলা হয়। জানিয়েছেন যে, এই তদন্ত শুধুমাত্র চিন্তা ভাবনাকে রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়েছে।

  • 6/8

প্রথম কাজ দেওয়া হয়েছিল যে রোগীদের কিছু পড়তে দেওয়া হয়। এরপর কম্পিউটার, পড়ার সময়ে বলা শব্দ এবং ওই সময়ে মস্তিষ্কের গতিবিধি সম্পর্কে অভিজ্ঞতা রেকর্ড করে। এজন্য কম্পিউটার মেশিন লার্নিং প্রোগ্রামের অ্যাক্টিভেট করে দেওয়া হয়েছিল। মেশিন লার্নিং প্রোগ্রামে  অ্য়াক্টিভেট করার পর কম্পিউটার সরাসরি অডিও জেনারেট করে। যার মধ্যে এই শব্দগুলি কম্পিউটার জোরে জোরে বলে। ওই শব্দগুলি মৃগীরোগী পড়ার সময় হয়তো খুব ধীরে বলেছিল অথবা মনে মনে ভেবেছিল।

 

  • 7/8

এই পদ্ধতিতে এই প্রোগ্রামের সবচেয়ে বড় সফলতা হল স্পিচ নিউরোসিসে বলে যারা বলতে অসুবিধে আছে এবং বলতে পারেন না, অথচ ভাবনা-চিন্তা দিব্যি সচল। তাদের বক্তব্যকে প্রকাশ্যে আনার জন্য এই মেশিন কাজে লাগতে পারে।

  • 8/8

এদিকে আরও উন্নততর করলে হেয়ারিং এইড জাতীয় মেশিনে পরিণত হতে পারে। সম্প্রতি এই গবেষণায় শখানেক শব্দ অপরেটার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়। তবে ধীরে ধীরে শব্দের সংখ্যা বাড়ানো হবে।

Advertisement
Advertisement