EPFO Updates PPO Pension Order: পেনশনভোগীদের সমস্যা কমাতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে EPFO। আজাদীর অমৃত মহোৎসবের অধীনে নেওয়া উদ্যোগের অধীনে ইপিএফও অবসর নেওয়া কর্মীদের কিছু নতুন সুবিধা দিচ্ছে।
EPFO শুধুমাত্র লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার সময়সীমাই সরিয়ে দেয়নি, এখন অবসর গ্রহণের দিনেই কর্মীদের 'পেনশন পেমেন্ট অর্ডার' দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
EPFO-এর আঞ্চলিক অফিসগুলি ওয়েবিনার করছে
ইপিএফও একটি সাম্প্রতিক টুইটে বলেছে, ইপিএফও দ্বারা 'নিরবিচ্ছিন্ন পরিষেবা': গ্রাহকরা অবসর গ্রহণের দিনে পেনশন পেমেন্ট অর্ডার (পিপিও) পেতে সক্ষম হবেন।
সমস্ত আঞ্চলিক অফিস 'অবসরের দিনে পিপিও ইস্যু করার প্রয়াস' শিরোনামে মাসিক ওয়েবিনার আয়োজন করছে। তিন মাসের মধ্যে অবসর গ্রহণকারী কর্মচারীদের ওয়েবিনারের নির্দেশিকা ও প্রশিক্ষণের জন্য নিয়োগকর্তাদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এই উদ্যোগটি প্রতি বছর অবসরে যাওয়া প্রায় 3 লক্ষ কর্মচারী উপকৃত হবেন।
যে কোনও সময় জীবন শংসাপত্র জমা দিন
এর আগে, EPFO জানিয়েছিল যে এখন পেনশনভোগীরা সারা বছরের যে কোনও সময় লাইফ সার্টিফিকেট পত্র জমা দিতে পারেন, যা পরবর্তী এক বছরের জন্য বৈধ হবে।
পেনশনভোগীদের প্রতি বছর লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। এটি করতে ব্যর্থ হলে আপনাকে পেনশন বন্ধ করার ঝুঁকির মধ্যে ফেলে।
EPFO অনুসারে, EPS 95-এর পেনশনভোগীরা কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা ছাড়াই বছরে যে কোনও সময় তাদের লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারেন।
আরও পড়ুন: ভক্তদের জন্য ফের খুলছে বেলুড় মঠ, দেখে নিন কবে-কখন
আরও পড়ুন: এই ইউটিউবার মাত্র ৪২ সেকেন্ডে কামালেন ১.৭৫ কোটি টাকা
আরও পড়ুন: হস্টেল খোলার দাবিতে বিশ্বভারতীর 'দখল' নিল এসএফআই-টিএমসিপি
এই শংসাপত্র জমা দেওয়ার তারিখ থেকে পরবর্তী এক বছরের জন্য বৈধ হবে। অর্থাৎ, যদি একজন পেনশনভোগী 15 এপ্রিল 2022 তারিখে তার জীবন শংসাপত্র জমা দেন, তাহলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে 15 এপ্রিল 2023 সালের আগে যেকোনো সময় জীবন শংসাপত্র জমা দিতে হবে।
বেসরকারি খাতের এই কর্মচারীদের স্বস্তি
EPS 95-এর এই স্কিমের আওতায়, বেসরকারি খাতের কর্মীরা পেনশনের সুবিধা পান। EPFO ডিসেম্বর 2019-এ এই ধরনের কর্মীদের লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার নিয়ম পরিবর্তন করেছিল।
এর সঙ্গে EPFO প্রতি বছর নভেম্বর মাসে জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতাটি সরিয়ে দিয়েছে এবং পুরো বছরের যে কোনও সময় এটি জমা দেওয়ার সুবিধাভোগীদের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে।
EPFO-র এই নতুন উদ্যোগ বেসরকারি সেক্টরে কর্মরত কর্মীদের বড় স্বস্তি দেবে।