Hero Splendor Plus XTEC: এই বাইক বহু বছর ধরেই জনপ্রিয়। ইঞ্জিন ৯৭.২ সিসি। মাইলেজ লিটার প্রতি প্রায় ৬৫ থেকে ৭০ কিলোমিটার। খুব হালকা ও সহজে চালানো যায়।
Hero Splendor Plus XTEC: এক্সটেক মডেলে ব্লুটুথ ও ইউএসবি চার্জার রয়েছে। কম খরচে সার্ভিসিং হয়। দেশের প্রায় সর্বত্র সার্ভিস সেন্টার আছে। তাই রোজকার ব্যবহারের জন্য বেশ নির্ভরযোগ্য বাইক।
Hero HF Deluxe: যাঁরা কম খরচে ভাল বাইক চান, তাঁদের জন্য এটি দারুণ। ইঞ্জিন ৯৭.২ সিসি। মাইলেজ ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার লিটার প্রতি।
Hero HF Deluxe: রিসেল ভ্যালুও ভালো। এতে i3S স্টার্ট-স্টপ সিস্টেম আছে, যা জ্বালানি বাঁচায়। কম ইএমআইতেও এই বাইক কেনা যায়। কম রক্ষণাবেক্ষণ খরচে এটি ছাত্রদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়।
Bajaj Platina 110: দীর্ঘ পথে আরামের দিক থেকে এই বাইক আলাদা। ইঞ্জিন ১১৫.৪৫ সিসি। মাইলেজ প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার পার লিটার।
Bajaj Platina 110: এতে সিবিএস ব্রেক, নাইট্রক্স সাসপেনশন ও ডিজিটাল স্পিডোমিটার আছে। হেডলাইটে এলইডি ডিআরএলও রয়েছে। দামে ও পারফরম্যান্সে ভারসাম্যপূর্ণ এই বাইকটি ছাত্রদের জন্য দারুণ পছন্দ হতে পারে।
Honda SP 125: যাঁরা একটু প্রিমিয়াম ফিল চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। ইঞ্জিন ১২৩.৯৪ সিসি। মাইলেজ লিটার প্রতি প্রায় ৬০ থেকে ৬৫ কিলোমিটার।
Honda SP 125: এসপি মডেলে ডিজিটাল কনসোল ও সাইলেন্ট স্টার্ট মোটর আছে। ইঞ্জিন খুব মসৃণ ও টেকসই। দেখতে সুন্দর ও চালাতে আরামদায়ক।
TVS Raider 125: তরুণদের মধ্যে এই বাইক এখন হিট। স্পোর্টি ডিজাইন ও আধুনিক ফিচারে ভরা। ইঞ্জিন ১২৪.৮ সিসি। মাইলেজ লিটারে প্রায় ৫৭ থেকে ৬০ কিলোমিটার।
TVS Raider 125: এলইডি হেডলাইট, ডিজিটাল স্পিডোমিটার ও রাইড মোড রয়েছে। সিটের নিচে ছোট স্টোরেজও আছে। ব্যবহারিক ও স্টাইলিশ, দুই দিক থেকেই এটি উপযুক্ত।